
তেহরান পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনায় বসতে না চাইলে শক্তি প্রয়োগের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের এই হুমকির জবাবে নতুন অস্ত্র তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) তেহরানে এক প্রতিরক্ষা মেলায় অংশ নেন আয়াতুল্লাহ খামেনি। সেখানে তিনি বলেন, "অগ্রগতি থামানো যাবে না।"
তিনি আরও বলেন, “আমরা যেখানে আছি, সেখানেই থেমে থাকার সুযোগ নেই। ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতের নির্ভুলতা বাড়াতে আরও উন্নতি করতে হবে। আমাদের প্রতিরক্ষা শক্তি শত্রুদের ভীত করছে, যা আমাদের জন্য ইতিবাচক।”
ইতিমধ্যে ক্ষেপণাস্ত্র ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
একই দিন, ইরানের দক্ষিণাঞ্চলের এক সমাবেশে প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র যদি সত্যিই আলোচনায় আগ্রহী হতো, তাহলে ট্রাম্প এমন আগ্রাসী মন্তব্য করতেন না। আলোচনার নামে আমাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো হচ্ছে, কিন্তু তেহরান কোনো হুমকির কাছে মাথা নত করবে না।”
এর আগে, সোমবার মার্কিন সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি থামানোর দুটি উপায় আছে—একটি হলো সামরিক হামলা, আর অন্যটি হলো লিখিত প্রতিশ্রুতি নেওয়া যে তারা এ কর্মসূচি বন্ধ করবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমি চাই না শক্তি প্রয়োগ করে সমাধান করতে। বরং এমন সমঝোতায় আসতে চাই, যাতে ইরানের ক্ষতি না হয়।”
ইরান বরাবরই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিকে প্রতিরক্ষা শক্তি বৃদ্ধির অংশ হিসেবে দেখিয়ে আসছে। তবে পশ্চিমা দেশগুলো এটিকে মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতার কারণ বলে মনে করে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এখন নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে। শেষ পর্যন্ত কোন পক্ষ পিছু হটবে, সেটাই দেখার বিষয়।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) তেহরানে এক প্রতিরক্ষা মেলায় অংশ নেন আয়াতুল্লাহ খামেনি। সেখানে তিনি বলেন, "অগ্রগতি থামানো যাবে না।"
তিনি আরও বলেন, “আমরা যেখানে আছি, সেখানেই থেমে থাকার সুযোগ নেই। ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতের নির্ভুলতা বাড়াতে আরও উন্নতি করতে হবে। আমাদের প্রতিরক্ষা শক্তি শত্রুদের ভীত করছে, যা আমাদের জন্য ইতিবাচক।”
ইতিমধ্যে ক্ষেপণাস্ত্র ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
একই দিন, ইরানের দক্ষিণাঞ্চলের এক সমাবেশে প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র যদি সত্যিই আলোচনায় আগ্রহী হতো, তাহলে ট্রাম্প এমন আগ্রাসী মন্তব্য করতেন না। আলোচনার নামে আমাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো হচ্ছে, কিন্তু তেহরান কোনো হুমকির কাছে মাথা নত করবে না।”
এর আগে, সোমবার মার্কিন সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি থামানোর দুটি উপায় আছে—একটি হলো সামরিক হামলা, আর অন্যটি হলো লিখিত প্রতিশ্রুতি নেওয়া যে তারা এ কর্মসূচি বন্ধ করবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমি চাই না শক্তি প্রয়োগ করে সমাধান করতে। বরং এমন সমঝোতায় আসতে চাই, যাতে ইরানের ক্ষতি না হয়।”
ইরান বরাবরই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিকে প্রতিরক্ষা শক্তি বৃদ্ধির অংশ হিসেবে দেখিয়ে আসছে। তবে পশ্চিমা দেশগুলো এটিকে মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতার কারণ বলে মনে করে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এখন নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে। শেষ পর্যন্ত কোন পক্ষ পিছু হটবে, সেটাই দেখার বিষয়।