![](https://mytvbd.tv/public/postimages/67af055e35d16.jpg)
সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) সফর শেষে দেশের পথে রওনা হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি দেশের উদ্দেশে রওনা হন।শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে বিদায় জানান আমিরাতের ক্রীড়ামন্ত্রী ড. আহমদ বেলহুল আল ফলাসি। সামিটে অংশ নিতে দুদিন আগে তিনি আমিরাত যান।
সফরকালে সামিটে অংশ নেয়া ছাড়াও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট উচ্চপর্যায়ের বৈঠকেও অংশ নেন প্রধান উপদেষ্টা। উভয় দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে ‘বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার’ অন্যতম। এছাড়া দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্প্রসারণ, চট্টগ্রাম বন্দরে আমিরাতি বিনিয়োগের সুযোগ এবং ক্রীড়া ও শিক্ষাক্ষেত্রে সম্পর্ক জোরদার বিষয়ে আলোচনা হয়।প্রধান উপদেষ্টা ইউএই কর্তৃপক্ষকে বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানান। দেশটির কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থানান্তরেরও আমন্ত্রণ জানান তিনি।
আমিরাতের বাণিজ্যমন্ত্রী থানি বিন আহমেদ আল জেয়ৌদি বাংলাদেশে একটি বিশেষ শিল্পপার্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেন। প্রধান উপদেষ্টাও এ বিষয়ে নীতিগতভাবে সম্মতি জানান। এছাড়া শিগগিরই একটি সিনিয়র বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে পাঠানোর ঘোষণা দেন আমিরাতের বাণিজ্যমন্ত্রী।প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশকে ‘হালাল পণ্য উৎপাদনের কেন্দ্র’ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে আমিরাত। কারণ এখানে কম খরচে দক্ষ শ্রমশক্তি পাওয়া যায়।
সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী ছিলেন-পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোরশেদ।
সফরকালে সামিটে অংশ নেয়া ছাড়াও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট উচ্চপর্যায়ের বৈঠকেও অংশ নেন প্রধান উপদেষ্টা। উভয় দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে ‘বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার’ অন্যতম। এছাড়া দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্প্রসারণ, চট্টগ্রাম বন্দরে আমিরাতি বিনিয়োগের সুযোগ এবং ক্রীড়া ও শিক্ষাক্ষেত্রে সম্পর্ক জোরদার বিষয়ে আলোচনা হয়।প্রধান উপদেষ্টা ইউএই কর্তৃপক্ষকে বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানান। দেশটির কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থানান্তরেরও আমন্ত্রণ জানান তিনি।
আমিরাতের বাণিজ্যমন্ত্রী থানি বিন আহমেদ আল জেয়ৌদি বাংলাদেশে একটি বিশেষ শিল্পপার্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেন। প্রধান উপদেষ্টাও এ বিষয়ে নীতিগতভাবে সম্মতি জানান। এছাড়া শিগগিরই একটি সিনিয়র বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে পাঠানোর ঘোষণা দেন আমিরাতের বাণিজ্যমন্ত্রী।প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশকে ‘হালাল পণ্য উৎপাদনের কেন্দ্র’ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে আমিরাত। কারণ এখানে কম খরচে দক্ষ শ্রমশক্তি পাওয়া যায়।
সফরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গী ছিলেন-পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোরশেদ।