![](https://mytvbd.tv/public/postimages/67b009d247bd6.jpg)
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘গাজা খালি’ করার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে সৌদি আরব, মিশর, জর্ডান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত গাজার শাসন কাঠামোর নতুন রূপরেখা তৈরি করছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক তত্ত্বাবধানে গাজার পুনর্গঠন করা হবে এবং হামাসকে শাসনব্যবস্থা থেকে সরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় রাখা হয়েছে।
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও উত্তেজনা এখনো বিরাজমান। স্থানীয় সময় শনিবার ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস তিনজন ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এর বদলে ইসরাইল ৩৬৯ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে বলে জানিয়েছে।
হামাস জানিয়েছে, শিগগিরই গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরু হবে। মধ্যস্থতাকারী দেশগুলো আগামী সপ্তাহে দোহায় আলোচনায় বসবে। তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শনিবারের মধ্যে সব ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি না দিলে যুদ্ধবিরতি বাতিলের হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ইসরাইলের জায়গায় হলে তিনি গাজার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতেন।
গাজার ভবিষ্যৎ নির্ধারণে সৌদি আরব, মিশর, জর্ডান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত একটি নতুন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। তারা এ মাসেই রিয়াদে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের আয়োজন করতে যাচ্ছে। পাঁচটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, এ বৈঠকে ফিলিস্তিন পুনর্গঠনের জন্য একটি বিশেষ তহবিল গঠনের প্রস্তাব আসতে পারে। পাশাপাশি, হামাসকে শাসনব্যবস্থা থেকে বাদ দিয়ে নতুন প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের বিষয়টিও আলোচনায় থাকবে।
মিশরের প্রস্তাবে একটি জাতীয় ফিলিস্তিনি কমিটি গঠনের কথা বলা হয়েছে, যা গাজার শাসন পরিচালনা করবে, তবে এতে হামাসের কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। একই সঙ্গে, ফিলিস্তিনিদের বিদেশে পুনর্বাসনের পরিবর্তে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণে গাজা পুনর্গঠনের পরিকল্পনাও রয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দুই-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের দিকে এগোনোর লক্ষ্যে কাজ করা হবে।
এদিকে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের গাজা থেকে উচ্ছেদের পরিকল্পনা অমানবিক এবং মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ট্রাম্পের কৌশলে ভুল রয়েছে।
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও উত্তেজনা এখনো বিরাজমান। স্থানীয় সময় শনিবার ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস তিনজন ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এর বদলে ইসরাইল ৩৬৯ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে বলে জানিয়েছে।
হামাস জানিয়েছে, শিগগিরই গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরু হবে। মধ্যস্থতাকারী দেশগুলো আগামী সপ্তাহে দোহায় আলোচনায় বসবে। তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শনিবারের মধ্যে সব ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি না দিলে যুদ্ধবিরতি বাতিলের হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ইসরাইলের জায়গায় হলে তিনি গাজার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতেন।
গাজার ভবিষ্যৎ নির্ধারণে সৌদি আরব, মিশর, জর্ডান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত একটি নতুন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। তারা এ মাসেই রিয়াদে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের আয়োজন করতে যাচ্ছে। পাঁচটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, এ বৈঠকে ফিলিস্তিন পুনর্গঠনের জন্য একটি বিশেষ তহবিল গঠনের প্রস্তাব আসতে পারে। পাশাপাশি, হামাসকে শাসনব্যবস্থা থেকে বাদ দিয়ে নতুন প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের বিষয়টিও আলোচনায় থাকবে।
মিশরের প্রস্তাবে একটি জাতীয় ফিলিস্তিনি কমিটি গঠনের কথা বলা হয়েছে, যা গাজার শাসন পরিচালনা করবে, তবে এতে হামাসের কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। একই সঙ্গে, ফিলিস্তিনিদের বিদেশে পুনর্বাসনের পরিবর্তে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণে গাজা পুনর্গঠনের পরিকল্পনাও রয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দুই-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের দিকে এগোনোর লক্ষ্যে কাজ করা হবে।
এদিকে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের গাজা থেকে উচ্ছেদের পরিকল্পনা অমানবিক এবং মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ট্রাম্পের কৌশলে ভুল রয়েছে।