![](https://mytvbd.tv/public/postimages/67b01bdb9a395.jpg)
যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে আজ শনিবার ৩৬৯ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে ইসরায়েল, আর বিনিময়ে গাজা উপত্যকার সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস মুক্তি দিচ্ছে ৩ ইসরায়েলি জিম্মিকে।
হামাসের সামরিক শাখা আল কাসেম ব্রিগেড এবং ফিলিস্তিনি কারাবন্দিদের সহায়তাকারী সংস্থা প্যালেস্টাইনিয়ান প্রিজনার্স মিডিয়া অফিস পৃথক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। প্রিজনার্স মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, মুক্তি পাওয়া ৩৬৯ বন্দির মধ্যে ৩৩৩ জনই গাজার বাসিন্দা, যাদের ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলি অভিযানের সময় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। বাকি ৩৬ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত।
আজ মুক্তি পাওয়া ৩ ইসরায়েলি জিম্মির নাম শুক্রবারই ইসরায়েলকে জানিয়েছিল হামাস। তারা হলেন সাশা ত্রোউফানভ, সাগুই দেকেল-শেন এবং আয়ার হর্ন। ২০২৩ সালে হামাসের নজিরবিহীন হামলায় ২৫১ জনকে গাজায় জিম্মি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তাদের মধ্যে এ তিনজনও ছিলেন।
আল কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র হাজেম কাসেম জানিয়েছেন, এই মুক্তি প্রক্রিয়া ফিলিস্তিনের ‘সংস্কৃতি ও ইসলামের শিক্ষার’ প্রতিফলন ঘটিয়ে ‘যথাযথ পদ্ধতিতে’ সম্পন্ন হবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের সেই হামলায় ১২০০ ইসরায়েলি নিহত হন। এর পর থেকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) অভিযানে গাজায় ১৫ মাসে নিহত হয়েছেন ৪৮ হাজারের বেশি মানুষ এবং আহত হয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজারেরও বেশি। গাজা কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক চাপের মুখে হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই যুদ্ধবিরতির আওতায় এর আগে ৫ দফায় ১৬ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস, আর ইসরায়েল মুক্ত করেছে ৭৬৬ ফিলিস্তিনি বন্দিকে।
সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি
হামাসের সামরিক শাখা আল কাসেম ব্রিগেড এবং ফিলিস্তিনি কারাবন্দিদের সহায়তাকারী সংস্থা প্যালেস্টাইনিয়ান প্রিজনার্স মিডিয়া অফিস পৃথক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। প্রিজনার্স মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, মুক্তি পাওয়া ৩৬৯ বন্দির মধ্যে ৩৩৩ জনই গাজার বাসিন্দা, যাদের ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলি অভিযানের সময় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। বাকি ৩৬ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত।
আজ মুক্তি পাওয়া ৩ ইসরায়েলি জিম্মির নাম শুক্রবারই ইসরায়েলকে জানিয়েছিল হামাস। তারা হলেন সাশা ত্রোউফানভ, সাগুই দেকেল-শেন এবং আয়ার হর্ন। ২০২৩ সালে হামাসের নজিরবিহীন হামলায় ২৫১ জনকে গাজায় জিম্মি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তাদের মধ্যে এ তিনজনও ছিলেন।
আল কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র হাজেম কাসেম জানিয়েছেন, এই মুক্তি প্রক্রিয়া ফিলিস্তিনের ‘সংস্কৃতি ও ইসলামের শিক্ষার’ প্রতিফলন ঘটিয়ে ‘যথাযথ পদ্ধতিতে’ সম্পন্ন হবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের সেই হামলায় ১২০০ ইসরায়েলি নিহত হন। এর পর থেকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) অভিযানে গাজায় ১৫ মাসে নিহত হয়েছেন ৪৮ হাজারের বেশি মানুষ এবং আহত হয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজারেরও বেশি। গাজা কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক চাপের মুখে হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই যুদ্ধবিরতির আওতায় এর আগে ৫ দফায় ১৬ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস, আর ইসরায়েল মুক্ত করেছে ৭৬৬ ফিলিস্তিনি বন্দিকে।
সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি