
জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস ঘোষণা করেছেন যে, দেশটির সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ আগামী ছয় মাসের জন্য আরও বাড়ানো হবে। বর্তমান অস্থায়ী নিয়ন্ত্রণের মেয়াদ মার্চ মাসে শেষ হওয়ার পর এই মেয়াদ বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ২৩ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে অভিবাসন এবং সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বিষয়টি অন্যতম আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে অস্থায়ীভাবে অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ শুরু করার পর, ৪৭ হাজার মানুষকে সীমান্ত থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং ১৯ জন পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শলৎস জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে আশ্রয় আবেদন এক তৃতীয়াংশ কমেছে।
এখন সীমান্ত নিয়ন্ত্রণের এই ব্যবস্থা চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
অভিবাসন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়া শলৎসের দল, সামাজিক গণতন্ত্রী দল (এসপিডি), নির্বাচনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে, যা দলের ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ ফল হতে পারে। অন্যদিকে, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে রয়েছে রক্ষণশীল সিডিইউ/সিএসইউ দল, যারা অভিবাসন নিয়ন্ত্রণকে তাদের প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি হিসেবে তুলে ধরেছে।
গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে অস্থায়ীভাবে অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ শুরু করার পর, ৪৭ হাজার মানুষকে সীমান্ত থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং ১৯ জন পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শলৎস জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে আশ্রয় আবেদন এক তৃতীয়াংশ কমেছে।
এখন সীমান্ত নিয়ন্ত্রণের এই ব্যবস্থা চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
অভিবাসন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়া শলৎসের দল, সামাজিক গণতন্ত্রী দল (এসপিডি), নির্বাচনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে, যা দলের ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ ফল হতে পারে। অন্যদিকে, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে রয়েছে রক্ষণশীল সিডিইউ/সিএসইউ দল, যারা অভিবাসন নিয়ন্ত্রণকে তাদের প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি হিসেবে তুলে ধরেছে।