
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তেল রফতানি ১০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ফক্স বিজনেসকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এ তথ্য জানান। ইরান প্রতিদিন ১৫ থেকে ১৬ লাখ ব্যারেল তেল রফতানি করে, যা ১ লাখ ব্যারেলে নামানোর লক্ষ্য স্থির করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদে ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখতে সর্বাধিক অর্থনৈতিক চাপ প্রয়োগের নীতি গ্রহণ করেছিলেন। ২০১৭ সালে ইরানের তেল রফতানি যেখানে প্রায় ৩০ লাখ ব্যারেল ছিল, ২০১৯ সালে তা ৪ লাখ ব্যারেলে নেমে আসে। ট্রাম্পের সাম্প্রতিক নির্দেশনায় আবারও সেই নীতি কার্যকর করতে বলা হয়েছে, যা ইরানকে অর্থনৈতিক সংকটে ফেলবে বলে মনে করছেন বেসেন্ট।
ইরানের তেল রফতানি থেকে প্রাপ্ত আয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অর্থায়নের অভিযোগও তোলেন বেসেন্ট। সম্প্রতি তিনটি ট্যাংকারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ট্রেজারি বিভাগ। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, চীন এবং ভারত নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে ইরানি তেল কিনলে তা সহ্য করা হবে না।
তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তেল রফতানি শূন্যে নামাতে পারবে না, যদি চীন এবং অন্যান্য মধ্যস্থতাকারীদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ না করা হয়। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বান আরাগচি বলেছেন, সর্বাধিক চাপের মধ্যে কোনো চুক্তি সম্ভব নয় এবং এটি হবে আত্মসমর্পণ।
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ইরান প্রতিদিন ৩২ লাখ ৮০ হাজার ব্যারেল অপরিশোধিত তেল উৎপাদন করেছে। ওপেকের উৎপাদন কমানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে খুব বেশি প্রভাবিত হবে না, কারণ জোটের কাছে ৫ লাখ ব্যারেল তেল সংরক্ষণের সক্ষমতা রয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদে ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখতে সর্বাধিক অর্থনৈতিক চাপ প্রয়োগের নীতি গ্রহণ করেছিলেন। ২০১৭ সালে ইরানের তেল রফতানি যেখানে প্রায় ৩০ লাখ ব্যারেল ছিল, ২০১৯ সালে তা ৪ লাখ ব্যারেলে নেমে আসে। ট্রাম্পের সাম্প্রতিক নির্দেশনায় আবারও সেই নীতি কার্যকর করতে বলা হয়েছে, যা ইরানকে অর্থনৈতিক সংকটে ফেলবে বলে মনে করছেন বেসেন্ট।
ইরানের তেল রফতানি থেকে প্রাপ্ত আয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অর্থায়নের অভিযোগও তোলেন বেসেন্ট। সম্প্রতি তিনটি ট্যাংকারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ট্রেজারি বিভাগ। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, চীন এবং ভারত নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে ইরানি তেল কিনলে তা সহ্য করা হবে না।
তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তেল রফতানি শূন্যে নামাতে পারবে না, যদি চীন এবং অন্যান্য মধ্যস্থতাকারীদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ না করা হয়। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বান আরাগচি বলেছেন, সর্বাধিক চাপের মধ্যে কোনো চুক্তি সম্ভব নয় এবং এটি হবে আত্মসমর্পণ।
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ইরান প্রতিদিন ৩২ লাখ ৮০ হাজার ব্যারেল অপরিশোধিত তেল উৎপাদন করেছে। ওপেকের উৎপাদন কমানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে খুব বেশি প্রভাবিত হবে না, কারণ জোটের কাছে ৫ লাখ ব্যারেল তেল সংরক্ষণের সক্ষমতা রয়েছে।