
পেশাদার শ্রমিকদের ফেলে যাওয়া খনিটি থেকে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে সোনার টুকরো তুলতে অনেকেই সেখানে নেমেছিলেন, এরপরই ধসের ঘটনা ঘটে।মালিতে পরিত্যক্ত সোনার খনি ধসে নিহত ৪৩, অধিকাংশই নারীএরকম অতি সামান্য পরিমাণ সোনার জন্য মালির দরিদ্র মানুষজন প্রায়ই পরিত্যক্ত নানান খনিতে অবৈধভাবে নেমে পড়ে। মালির পশ্চিমাঞ্চলে একটি পরিত্যক্ত সোনার খনি ধসে ৪৩ জন নিহত হয়েছে বলে শ্রমিকদের এক ইউনিয়নের প্রধান নিশ্চিত করেছেন।সোনার পরিমাণ নির্ণয় ও পরিশোধনে নিয়োজিত শ্রমিকদের ইউনিয়ন ইউসিআরওএমের মহাসচিব তাউলে কামারার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, শনিবার মালির কায়েস অঞ্চলের কেনেইবা শহরের কাছে ওই পরিত্যক্ত খনিতে দুর্ঘটনাটি হয়।
কামার জানান, পেশাদার শ্রমিকদের ফেলে যাওয়া খনিটি থেকে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে সোনার টুকরো তুলতে শনিবার অনেকেই সেখানে নেমেছিলেন, এরপরই ধসের ঘটনা ঘটে।মালির খনি মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র দুর্ঘটনার খবর নিশ্চিত করেছেন। খনিটির অবস্থান কেনেইবা ও দাবিয়ার মধ্যে বলেও তিনি জানিয়েছেন।ঘটনাস্থলে থাকা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দল তাদের প্রতিবেদন না দেওয়ায় দুর্ঘটনা নিয়ে খুব বেশি কিছু বলতে রাজি হননি এ মুখপাত্র।পশ্চিম আফ্রিকাজুড়েই খালি হাত কিংবা হালকা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে একা বা দলবেঁধে খনি থেকে, বিশেষ করে পরিত্যক্ত খনি থেকে ধাতু তোলার চল আছে। সোনার মতো মূল্যবান ধাতুর চাহিদা ও দাম বাড়তে থাকায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এভাবে খনিতে নামা আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।
অনিয়ন্ত্রিত পদ্ধতি ব্যবহার করায় এভাবে সোনা তুলতে গিয়ে দুর্ঘটনাও সেখানে প্রায়ই দেখা যায়। গত মাসের শেষের দিকে এরকমই এর দুর্ঘটনায় দক্ষিণপশ্চিম মালিতে নারী ও তিন শিশুসহ ১৩ অদক্ষ খনি শ্রমিক নিহতও হয়।
কামার জানান, পেশাদার শ্রমিকদের ফেলে যাওয়া খনিটি থেকে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে সোনার টুকরো তুলতে শনিবার অনেকেই সেখানে নেমেছিলেন, এরপরই ধসের ঘটনা ঘটে।মালির খনি মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র দুর্ঘটনার খবর নিশ্চিত করেছেন। খনিটির অবস্থান কেনেইবা ও দাবিয়ার মধ্যে বলেও তিনি জানিয়েছেন।ঘটনাস্থলে থাকা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দল তাদের প্রতিবেদন না দেওয়ায় দুর্ঘটনা নিয়ে খুব বেশি কিছু বলতে রাজি হননি এ মুখপাত্র।পশ্চিম আফ্রিকাজুড়েই খালি হাত কিংবা হালকা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে একা বা দলবেঁধে খনি থেকে, বিশেষ করে পরিত্যক্ত খনি থেকে ধাতু তোলার চল আছে। সোনার মতো মূল্যবান ধাতুর চাহিদা ও দাম বাড়তে থাকায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এভাবে খনিতে নামা আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।
অনিয়ন্ত্রিত পদ্ধতি ব্যবহার করায় এভাবে সোনা তুলতে গিয়ে দুর্ঘটনাও সেখানে প্রায়ই দেখা যায়। গত মাসের শেষের দিকে এরকমই এর দুর্ঘটনায় দক্ষিণপশ্চিম মালিতে নারী ও তিন শিশুসহ ১৩ অদক্ষ খনি শ্রমিক নিহতও হয়।