হবিগঞ্জে বিপুল পরিমাণ ভিসা, পাসপোর্ট ও জাতীয় পরিচয়পত্রসহ জাল কাগজ তৈরি চক্রের তিন সদস্যকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।তিনজনের কাছ থেকে ৩৬টি ভিসার ফটোকপি, ২৬টি পাসপোর্ট, ১১০টি পাসপোর্ট ডেলিভারির স্লিপ ও ২০টি বিমানের টিকেটসহ ৪৯৫টি বিদেশগমন সংক্রান্ত কাগজপত্র জব্দ করা হয়েছে।সেনাবাহিনী অভিযানে আটক তিনজনকে শুক্রবার (১ নভেম্বর) রাতে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের হবে।
আটকরা হলেন- হবিগঞ্জ পৌরসভার উমেদনগর এলাকার সাইদুল ইসলাম (৫৫), সদর উপজেলার বড় বহুলা গ্রামের ফরিদ মিয়া (৪৫) ও চুনারুঘাট উপজেলার আইতন গ্রামের আব্দুস সালাম (৪৯)।সেনাবাহিনী সূত্র জানায়, শুক্রবার সেনাবাহিনীর মেজর ইসরাফ আহমেদের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে হবিগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে দালাল চক্রের সদস্য সাইদুল ইসলামকে আটক করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ফরিদ ও সালামকে আটক করে আনা হয়েছে।
আটকরা সেনাবাহিনীকে জানান, তারা মোটা অংকের টাকা নিয়ে জাল জন্মসনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট তৈরি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের বয়স কমানো-বাড়ানোসহ নানারকম বেআইনি কাজ করে থাকেন। সরকারি কিছু কর্মচারীর সঙ্গে তাদের যোগসাজশ রয়েছে।
উদ্ধার করা কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে ২৬টি পাসপোর্ট, ২৯টি জাতীয় পরিচয়পত্র, ১০টি পাসপোর্টের ডেলিভারি স্লিপ, ৪০টি জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, ১৩টি মেডিকেল রিপোর্ট, ৪২ জনের ৪৯টি ছবি, ২৪টি জাতীয় পরিচয়পত্র, ৩০টি ভিসার ফটোকপি, ১৮টি অঙ্গীকার নামা, ১০টি পাসপোর্টের ফটোকপি, ৬টি কোভিড ভ্যাকসিন সনদের ফটোকপি, ২৬টি ভিসার ফটোকপি, ১৩টি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, ২০টি বিমানের টিকেট, ৪২টি নানারকম ফরম, ১০টি মানি রিসিভ ও ভিসার ফটোকপি, ২টি জন্ম সনদ, ১টি এবি ব্যাংকের চেক বই, ১টি এবি ব্যাংকের ভিসা কার্ড, ২টি জাতীয় পরিচয়পত্র, ১৭টি চালান ফরম, ১০০টি ডেলিভারি স্লিপ, ১টি লেজার বই, ১২টি পাসপোর্টের ফটোকপি, ৮টি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, ১৭টি পাসপোর্ট সংশোধনের ফরম, ১ সেট জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের ফরম ও কম্পিউটার ও প্রিন্টারসহ নগদ টাকা
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির বাংলানিউজকে বলেন, ‘সেনাবাহিনী রাতে আটক তিনজনকে থানায় সোপর্দ করেছে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে।
আটকরা হলেন- হবিগঞ্জ পৌরসভার উমেদনগর এলাকার সাইদুল ইসলাম (৫৫), সদর উপজেলার বড় বহুলা গ্রামের ফরিদ মিয়া (৪৫) ও চুনারুঘাট উপজেলার আইতন গ্রামের আব্দুস সালাম (৪৯)।সেনাবাহিনী সূত্র জানায়, শুক্রবার সেনাবাহিনীর মেজর ইসরাফ আহমেদের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে হবিগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে দালাল চক্রের সদস্য সাইদুল ইসলামকে আটক করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ফরিদ ও সালামকে আটক করে আনা হয়েছে।
আটকরা সেনাবাহিনীকে জানান, তারা মোটা অংকের টাকা নিয়ে জাল জন্মসনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট তৈরি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের বয়স কমানো-বাড়ানোসহ নানারকম বেআইনি কাজ করে থাকেন। সরকারি কিছু কর্মচারীর সঙ্গে তাদের যোগসাজশ রয়েছে।
উদ্ধার করা কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে ২৬টি পাসপোর্ট, ২৯টি জাতীয় পরিচয়পত্র, ১০টি পাসপোর্টের ডেলিভারি স্লিপ, ৪০টি জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, ১৩টি মেডিকেল রিপোর্ট, ৪২ জনের ৪৯টি ছবি, ২৪টি জাতীয় পরিচয়পত্র, ৩০টি ভিসার ফটোকপি, ১৮টি অঙ্গীকার নামা, ১০টি পাসপোর্টের ফটোকপি, ৬টি কোভিড ভ্যাকসিন সনদের ফটোকপি, ২৬টি ভিসার ফটোকপি, ১৩টি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, ২০টি বিমানের টিকেট, ৪২টি নানারকম ফরম, ১০টি মানি রিসিভ ও ভিসার ফটোকপি, ২টি জন্ম সনদ, ১টি এবি ব্যাংকের চেক বই, ১টি এবি ব্যাংকের ভিসা কার্ড, ২টি জাতীয় পরিচয়পত্র, ১৭টি চালান ফরম, ১০০টি ডেলিভারি স্লিপ, ১টি লেজার বই, ১২টি পাসপোর্টের ফটোকপি, ৮টি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, ১৭টি পাসপোর্ট সংশোধনের ফরম, ১ সেট জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের ফরম ও কম্পিউটার ও প্রিন্টারসহ নগদ টাকা
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির বাংলানিউজকে বলেন, ‘সেনাবাহিনী রাতে আটক তিনজনকে থানায় সোপর্দ করেছে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে।