
বাংলাদেশ আজ অতীতের চেয়ে আরও বেশি শক্তিশালী, উদ্যোমী ও সৃজনশীল বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ১৮ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও দলকে একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "আমি অভিভূত ও বাকরুদ্ধ। জাতির কৃতি সন্তানদের সম্মান জানাতে পেরে আমরা সবাই আনন্দিত। নারী ফুটবল দল আমাদের জাতিকে বিশেষভাবে সম্মানিত করেছে, এজন্য আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।"
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, "এর মধ্য দিয়ে আমরা এক নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। এখন আমাদের সামনে সুযোগ এসেছে নতুন করে দেশ গড়ার।"
দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবারের একুশে ফেব্রুয়ারি নতুন তাৎপর্য বহন করছে উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, "একুশে ফেব্রুয়ারি আত্মপরিচয়ের প্রতীক। ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষার জন্য ছাত্রসমাজের আত্মত্যাগ আমাদের স্বাধিকার চেতনার অবিশ্বাস্য জাগরণ সৃষ্টি করেছিল। সেই চেতনা আজও আমাদের পথ দেখায়।"
বর্তমান প্রজন্মের আত্মবিশ্বাসের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, "আমরা এখন অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী, উদ্যোমী এবং সৃজনশীল। আমাদের তরুণ প্রজন্মের স্বপ্ন অতীতের যেকোনো প্রজন্মের তুলনায় দুঃসাহসী। তারা শুধু নতুন বাংলাদেশ নয়, নতুন পৃথিবী গড়তেও চায়।"
তিনি আরও বলেন, "ঘুনে ধরা সভ্যতার বন্ধনমুক্ত হয়ে তরুণরা নতুন সভ্যতা গড়তে চায়। সেই সভ্যতায় পৃথিবীর সব সম্পদের ওপর প্রতিটি মানুষের সমান অধিকার থাকবে, স্বপ্ন দেখার ও তা বাস্তবায়নের সুযোগ নিশ্চিত হবে। মানুষের জীবনযাত্রা এমনভাবে গড়ে তোলা হবে যাতে পৃথিবীর অস্তিত্ব কোনোভাবেই বিপন্ন না হয়।"
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ১৮ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও দলকে একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "আমি অভিভূত ও বাকরুদ্ধ। জাতির কৃতি সন্তানদের সম্মান জানাতে পেরে আমরা সবাই আনন্দিত। নারী ফুটবল দল আমাদের জাতিকে বিশেষভাবে সম্মানিত করেছে, এজন্য আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।"
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, "এর মধ্য দিয়ে আমরা এক নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। এখন আমাদের সামনে সুযোগ এসেছে নতুন করে দেশ গড়ার।"
দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবারের একুশে ফেব্রুয়ারি নতুন তাৎপর্য বহন করছে উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, "একুশে ফেব্রুয়ারি আত্মপরিচয়ের প্রতীক। ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষার জন্য ছাত্রসমাজের আত্মত্যাগ আমাদের স্বাধিকার চেতনার অবিশ্বাস্য জাগরণ সৃষ্টি করেছিল। সেই চেতনা আজও আমাদের পথ দেখায়।"
বর্তমান প্রজন্মের আত্মবিশ্বাসের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, "আমরা এখন অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী, উদ্যোমী এবং সৃজনশীল। আমাদের তরুণ প্রজন্মের স্বপ্ন অতীতের যেকোনো প্রজন্মের তুলনায় দুঃসাহসী। তারা শুধু নতুন বাংলাদেশ নয়, নতুন পৃথিবী গড়তেও চায়।"
তিনি আরও বলেন, "ঘুনে ধরা সভ্যতার বন্ধনমুক্ত হয়ে তরুণরা নতুন সভ্যতা গড়তে চায়। সেই সভ্যতায় পৃথিবীর সব সম্পদের ওপর প্রতিটি মানুষের সমান অধিকার থাকবে, স্বপ্ন দেখার ও তা বাস্তবায়নের সুযোগ নিশ্চিত হবে। মানুষের জীবনযাত্রা এমনভাবে গড়ে তোলা হবে যাতে পৃথিবীর অস্তিত্ব কোনোভাবেই বিপন্ন না হয়।"