
বাংলাদেশকে সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে সতর্ক করেছে ভারত। ওমানের রাজধানী মাস্কাটে গত সপ্তাহে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এবং ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর-এর বৈঠকে সার্ক পুনরুজ্জীবন ইস্যুতে এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) নয়াদিল্লিতে সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, সার্কের প্রসঙ্গটি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তোলা হলে, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইঙ্গিত দেন — দক্ষিণ এশিয়ার সবাই জানে, কোন দেশ ও কী ধরনের কর্মকাণ্ড সার্ককে পিছিয়ে রাখছে।
রণধীর জয়সওয়াল আরও বলেন, “আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্পষ্ট করেছেন, বাংলাদেশ যেন সন্ত্রাসবাদকে হালকাভাবে না নেয়। সার্কের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর।”
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে জম্মু-কাশ্মিরের উরিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর শিবিরে হামলার পর সার্ক কার্যত অচল হয়ে পড়ে। ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করে বলে, “সন্ত্রাসবাদ ও আলোচনা একসঙ্গে চলতে পারে না।”
শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) নয়াদিল্লিতে সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, সার্কের প্রসঙ্গটি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তোলা হলে, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইঙ্গিত দেন — দক্ষিণ এশিয়ার সবাই জানে, কোন দেশ ও কী ধরনের কর্মকাণ্ড সার্ককে পিছিয়ে রাখছে।
রণধীর জয়সওয়াল আরও বলেন, “আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্পষ্ট করেছেন, বাংলাদেশ যেন সন্ত্রাসবাদকে হালকাভাবে না নেয়। সার্কের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর।”
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে জম্মু-কাশ্মিরের উরিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর শিবিরে হামলার পর সার্ক কার্যত অচল হয়ে পড়ে। ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করে বলে, “সন্ত্রাসবাদ ও আলোচনা একসঙ্গে চলতে পারে না।”