
সুইজারল্যান্ড ভবিষ্যতে ইউক্রেনে শান্তিরক্ষা মিশনে সৈন্য পাঠাতে পারে। এমন কথা বলেছেন সুইস সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান থমাস সুয়েসলি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) একটি সাক্ষাৎকারে এমনটা জানান সুয়েসলি। বলেন, অনুরোধ করা হলে এবং সরকার যদি রাজি থাকে তাহলে সেনা পাঠাতে পারে তার দেশ।সংবাদপত্র সোন্ট্যাগসব্লিককে সাক্ষাৎকারে সুয়েসলি বলেন, আমরা সম্ভব হলে নয় থেকে ১২ মাসের মধ্যে প্রায় ২০০ সৈন্য মোতায়েন করতে পারি। তবে যদি কোনো আবেদন জানানো হয় তাহলে সরকার এটি ভেবে দেখতে পারে কারণ এটি সরকার এবং সংসদের সিদ্ধান্ত।
সুয়েসলি আরও বলেন, শান্তিরক্ষী পাঠানোর বিষয়টি আপাতত পুরোপুরি ধারণাপ্রসূত কারণ রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা এখনও স্পষ্ট নয়।এখনও ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি আসেনি এবং জাতিসংঘ থেকেও কোনো অনুরোধ জানানো হয়নি, বলেন সুয়েসলি। সুইজারল্যান্ড বিশ্বজুড়ে বেশ কয়েকটি শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সবচেয়ে বড়টি কসোভোতে। ন্যাটোর কসোভো ফোর্সের (কেএফওআর) সমর্থনে তাদের সৈন্য মোতায়েন করা হয়।
ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাত বন্ধ করতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মধ্যে ইউরোপীয় শক্তিগুলো ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠানোর সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রার আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া।
সুয়েসলি আরও বলেন, শান্তিরক্ষী পাঠানোর বিষয়টি আপাতত পুরোপুরি ধারণাপ্রসূত কারণ রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা এখনও স্পষ্ট নয়।এখনও ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি আসেনি এবং জাতিসংঘ থেকেও কোনো অনুরোধ জানানো হয়নি, বলেন সুয়েসলি। সুইজারল্যান্ড বিশ্বজুড়ে বেশ কয়েকটি শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সবচেয়ে বড়টি কসোভোতে। ন্যাটোর কসোভো ফোর্সের (কেএফওআর) সমর্থনে তাদের সৈন্য মোতায়েন করা হয়।
ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাত বন্ধ করতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মধ্যে ইউরোপীয় শক্তিগুলো ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠানোর সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রার আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া।