
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে দাবি করেছেন যে, শেখ হাসিনা পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে আন্দোলনে গুরুতর আহতদের চিকিৎসা সেবা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি জানান, সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই নির্দেশাবলী প্রসিকিউশনের কাছে জানিয়েছেন, এবং এর প্রমাণ তাদের হাতে রয়েছে।
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, জুলাই-আগস্ট মাসের গণঅভ্যুত্থান চলাকালে অনেক আন্দোলনকারীর মৃত্যু হয়েছিল, এবং তাদের মৃতদেহ সুরতহাল করার অনুমতি প্রশাসন দেয়নি। এমনকি কিছু ক্ষেত্রে ডেথ সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়নি। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আসা অনেক আহত ব্যক্তির ডেথ সার্টিফিকেটে "গুলিতে মারা গেছে" এই তথ্যও লেখার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনার নির্দেশে ১৯৭৫ সালের গণহত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তুলে ধরে অভিযোগ করেন, যা জাতিসংঘের মানবাধিকার রিপোর্টেও প্রকাশ পেয়েছে।
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, জুলাই-আগস্ট মাসের গণঅভ্যুত্থান চলাকালে অনেক আন্দোলনকারীর মৃত্যু হয়েছিল, এবং তাদের মৃতদেহ সুরতহাল করার অনুমতি প্রশাসন দেয়নি। এমনকি কিছু ক্ষেত্রে ডেথ সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়নি। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আসা অনেক আহত ব্যক্তির ডেথ সার্টিফিকেটে "গুলিতে মারা গেছে" এই তথ্যও লেখার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনার নির্দেশে ১৯৭৫ সালের গণহত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তুলে ধরে অভিযোগ করেন, যা জাতিসংঘের মানবাধিকার রিপোর্টেও প্রকাশ পেয়েছে।