
জার্মানির নির্বাচনে নিজের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ক্ষমতাসীন সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা ওলাফ শলৎজ। জার্মানিকে ইউরোপে আরও শক্ত অবস্থানে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন রক্ষণশীল দলের প্রার্থী ফ্রেডরিখ মার্জ। বামপন্থিদের ভরসা তরুণ ভোটার। তবে ভোটারদের কাছে গুরুত্ব পাচ্ছে দেশটির অভিবাসন ও অর্থনৈতিক নীতি।ইউরোপের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ জার্মানিতে বাজেট নীতি ও দুর্বল অর্থনৈতিক নীতি নিয়ে বিরোধের জেরে ভেস্তে যায় জোট সরকার। অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়ান লিন্ডারকে বরখাস্ত করেন চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ। পরে অনাস্থা ভোটে জোট সরকার পতনের সাড়ে তিন মাসের মাথায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে নির্বাচন।
জার্মানির নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে গোটা ইউরোপ। দেশটিতে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা দুটি মধ্যপন্থি জোট ক্ষমতাসীন এসপিডি এবং রক্ষণশীল জোট সম্প্রতি সমর্থন হারিয়েছে ব্যাপক হারে। অন্যদিকে গ্রিনস এবং অতি-ডানপন্থি এএফডির মতো ছোট দলগুলোর সমর্থন বেড়েছে বহুগুণ।
ভোটারদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে জার্মানির অভিবাসননীতি। শরণার্থী সংকট মোকাবিলার জন্য সম্ভাব্য উত্তরসূরি বেছে নিতে মরিয়া জার্মানরা। দেশটিতে বেশ কয়েকটি হামলা ও সংঘাতে অভিবাসীদের জড়িত থাকার ঘটনা বিষয়টিকে উস্কে দিয়েছে।
জার্মানের স্থানীয় একজন বলেন, 'বছরের পর বছর ধরে শরণার্থীদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে জার্মানরা। মূলত অভিবাসন নীতিই সাধারণ মানুষের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।'অন্য একজন স্থানীয় বলেন, 'জার্মানি এই মুহূর্তে অভিবাসীর সংখ্যা অনেক। তাদের যথাযথ ব্যবস্থা করাও এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।'
ভোটের ফলাফলে এবার গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে কট্টর জাতীয়তাবাদী দল অল্টারনেটিভ ফর জার্মানি বা এএফডি। যাদের মূল এজেন্ডা অভিবাসনবিরোধী নীতি। দলটির নেতা অ্যালিস উইডেল তরুণ ভোটারদের আকৃষ্ট করতে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব। এছাড়া সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে জার্মানির নানা নীতিতেও প্রাধান্য দেখা যাবে তাদের।তবে নিজের জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ। তার মতে, জার্মানির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তরুণরা সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকেই ভোট দেবে।
সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির চ্যান্সেলর প্রার্থী ওলাফ শলৎজ বলেন, 'আমি নিশ্চিত শেষ পর্যন্ত সবাই সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকে ভোট দেবে। জার্মানিতে আমরা আরও শক্তিশালী হতে পারি। আমার নেতৃত্বে আবারও সরকার গঠন করতে যাচ্ছি। এ বিষয়ে আমি অনেক আত্মবিশ্বাসী।এদিকে ইউরোপে জার্মানিকে আরও শক্ত অবস্থানে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে রক্ষণশীল দল ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন। সমর্থকরা বলছেন, তাদের নেতা ফ্রেডরিখ মার্জের হাত ধরে ইউরোপীয় ইউনিয়নে নেতৃত্ব দেবে জার্মানি।ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়নের একজন সমর্থক বলেন, 'জার্মানির চলমান সংকট ও সমস্যা মোকাবিলায় ফ্রেডরিক মার্জ কাজ করছেন। তার হাত ধরেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নেতৃত্বের ভূমিকায় থাকবে জার্মানি।'
স্থানীয় একজন জার্মান বলেন, 'মার্জ জানেন তিনি কি করতে যাচ্ছেন। তিনি সাধারণ মানুষের চাহিদা বুঝেন। জার্মানির সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে তিনি বড় ভূমিকা রাখবেন।সঙ্গত কারণেই ভোটাররা জার্মান অর্থনীতি নিয়ে গভীরভাবে উদ্বেগের মধ্যে আছে। টানা দুই বছর ধরে দেশটিতে অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। ২০২৫ সালে এসেও অর্থনীতির আকার ২০১৯ সালের মতোই রয়ে গেছে। উচ্চ কর ও কম সরকারি ব্যয়ে ধুকছে রাজস্ব নীতি। কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি।
জার্মানির নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে গোটা ইউরোপ। দেশটিতে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা দুটি মধ্যপন্থি জোট ক্ষমতাসীন এসপিডি এবং রক্ষণশীল জোট সম্প্রতি সমর্থন হারিয়েছে ব্যাপক হারে। অন্যদিকে গ্রিনস এবং অতি-ডানপন্থি এএফডির মতো ছোট দলগুলোর সমর্থন বেড়েছে বহুগুণ।
ভোটারদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে জার্মানির অভিবাসননীতি। শরণার্থী সংকট মোকাবিলার জন্য সম্ভাব্য উত্তরসূরি বেছে নিতে মরিয়া জার্মানরা। দেশটিতে বেশ কয়েকটি হামলা ও সংঘাতে অভিবাসীদের জড়িত থাকার ঘটনা বিষয়টিকে উস্কে দিয়েছে।
জার্মানের স্থানীয় একজন বলেন, 'বছরের পর বছর ধরে শরণার্থীদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে জার্মানরা। মূলত অভিবাসন নীতিই সাধারণ মানুষের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।'অন্য একজন স্থানীয় বলেন, 'জার্মানি এই মুহূর্তে অভিবাসীর সংখ্যা অনেক। তাদের যথাযথ ব্যবস্থা করাও এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।'
ভোটের ফলাফলে এবার গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে কট্টর জাতীয়তাবাদী দল অল্টারনেটিভ ফর জার্মানি বা এএফডি। যাদের মূল এজেন্ডা অভিবাসনবিরোধী নীতি। দলটির নেতা অ্যালিস উইডেল তরুণ ভোটারদের আকৃষ্ট করতে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব। এছাড়া সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে জার্মানির নানা নীতিতেও প্রাধান্য দেখা যাবে তাদের।তবে নিজের জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ। তার মতে, জার্মানির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তরুণরা সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকেই ভোট দেবে।
সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির চ্যান্সেলর প্রার্থী ওলাফ শলৎজ বলেন, 'আমি নিশ্চিত শেষ পর্যন্ত সবাই সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকে ভোট দেবে। জার্মানিতে আমরা আরও শক্তিশালী হতে পারি। আমার নেতৃত্বে আবারও সরকার গঠন করতে যাচ্ছি। এ বিষয়ে আমি অনেক আত্মবিশ্বাসী।এদিকে ইউরোপে জার্মানিকে আরও শক্ত অবস্থানে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে রক্ষণশীল দল ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন। সমর্থকরা বলছেন, তাদের নেতা ফ্রেডরিখ মার্জের হাত ধরে ইউরোপীয় ইউনিয়নে নেতৃত্ব দেবে জার্মানি।ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়নের একজন সমর্থক বলেন, 'জার্মানির চলমান সংকট ও সমস্যা মোকাবিলায় ফ্রেডরিক মার্জ কাজ করছেন। তার হাত ধরেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নেতৃত্বের ভূমিকায় থাকবে জার্মানি।'
স্থানীয় একজন জার্মান বলেন, 'মার্জ জানেন তিনি কি করতে যাচ্ছেন। তিনি সাধারণ মানুষের চাহিদা বুঝেন। জার্মানির সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে তিনি বড় ভূমিকা রাখবেন।সঙ্গত কারণেই ভোটাররা জার্মান অর্থনীতি নিয়ে গভীরভাবে উদ্বেগের মধ্যে আছে। টানা দুই বছর ধরে দেশটিতে অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। ২০২৫ সালে এসেও অর্থনীতির আকার ২০১৯ সালের মতোই রয়ে গেছে। উচ্চ কর ও কম সরকারি ব্যয়ে ধুকছে রাজস্ব নীতি। কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি।