
ইউক্রেনের শান্তি বা ন্যাটো সদস্যপদের জন্য প্রয়োজনে প্রেসিডেন্টের পদ ছাড়তেও প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।গতকাল রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আমাকে যদি আপনারা এই চেয়ার থেকে সরে যেতে বলেন, তা করতে আমি প্রস্তুত রয়েছি। ন্যাটোয় ইউক্রেনের সদস্যপদের বিনিময়েও আমি তা করতে পারি।ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জেলেনস্কিকে একজন ‘স্বৈরশাসক’ আখ্যায়িত করেন। এর পরেই পদত্যাগের কথা জানান জেলেনস্কি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাবে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমি একনায়ক নই।’ তিনি বলেন, (ট্রাম্পের ওই মন্তব্যের কারণে) বিরক্ত হয়নি আমি, তবে একজন স্বৈরাচারী শাসক বিরক্ত হতেন।ট্রাম্পকে ইউক্রেনের একজন অংশীদার হিসেবে দেখতে চান বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। জেলেনস্কি বলেন, তিনি চান কিয়েভ ও মস্কোর মধ্যে একজন মধ্যস্থতাকারীর চেয়ে বড় ভূমিকা রাখুক মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যুদ্ধের অবসানে কীভাবে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে, এ নিয়ে আলোচনা করতে সোমবার বিশ্ব নেতারা ইউক্রেনে আসবেন। এটি একটি ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেন জেলেনস্কি।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হন জেলেনস্কি। এরপর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত টানা তিন বছর ধরে চলছে যুদ্ধ। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এদিকে গত ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ক্ষমতায় বসার পর থেকেই ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে বিভিন্ন তৎপরতা শুরু করেছেন ট্রাম্প। এরই মধ্যে সৌদি আরবে রাশিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছেন তার প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। তবে ওই আলোচনায় ইউক্রেনকে যুক্ত করা হয়নি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাবে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমি একনায়ক নই।’ তিনি বলেন, (ট্রাম্পের ওই মন্তব্যের কারণে) বিরক্ত হয়নি আমি, তবে একজন স্বৈরাচারী শাসক বিরক্ত হতেন।ট্রাম্পকে ইউক্রেনের একজন অংশীদার হিসেবে দেখতে চান বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। জেলেনস্কি বলেন, তিনি চান কিয়েভ ও মস্কোর মধ্যে একজন মধ্যস্থতাকারীর চেয়ে বড় ভূমিকা রাখুক মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যুদ্ধের অবসানে কীভাবে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে, এ নিয়ে আলোচনা করতে সোমবার বিশ্ব নেতারা ইউক্রেনে আসবেন। এটি একটি ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেন জেলেনস্কি।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হন জেলেনস্কি। এরপর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত টানা তিন বছর ধরে চলছে যুদ্ধ। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এদিকে গত ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ক্ষমতায় বসার পর থেকেই ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে বিভিন্ন তৎপরতা শুরু করেছেন ট্রাম্প। এরই মধ্যে সৌদি আরবে রাশিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছেন তার প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। তবে ওই আলোচনায় ইউক্রেনকে যুক্ত করা হয়নি।