আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি না হলে বা কোষগুলো শরীরে তৈরি হওয়া ইনসুলিনে ঠিকমতো সাড়া না দিলে রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। আর এই সমস্যাকেই বলা হয় ডায়াবেটিস।অনেকে মনে করেন চিনি খেলে এই রোগ হয়; তবে বিষয়টি তেমন নয়। চিনি খাওয়ার সঙ্গে ডায়াবেটিস হওয়ার সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই। চিনি ক্ষতিকর বলে যত আলোচনা তা মূলত বিভিন্ন পানীয়, বেকিং ফুড ও রেডিমেড খাবারে থাকা অতিরিক্ত চিনির কারণে। ডায়াবেটিস মূলত নির্ভর করে বংশগতি, পারিবারিক ইতিহাস ও জীবনযাপনের ধরনের ওপর।
ডায়াবেটিস রোগীদের সাধারণত সরাসরি চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেয়া হয়, কারণ এগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে কিছু ক্ষেত্রে সীমিত পরিমাণে চিনি বা মিষ্টি খাওয়া যেতে পারে, বিশেষ করে যদি রক্তে শর্করার মাত্রা খুব কমে যায় বা হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের চিনি খাওয়ার বিকল্প হিসেবে নিচের কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখা উচিত।
১. স্বল্প গ্লাইসেমিক সূচক (জিআই) সম্পন্ন খাবার বেছে নেয়া উচিত, যেমন ফলমূল বা সবজির মতো খাবার, যা শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ায়।
২. প্রাকৃতিক চিনি বা সুইটনার ব্যবহার করতে পারেন, যেমন স্টেভিয়া বা অ্যাসপারটেম।
৩. পরিমিত মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস রাখতে পারেন এবং সেটিও সপ্তাহে একবার বা বিশেষ উপলক্ষ্যে সীমিত পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে।
ডায়াবেটিসের চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করে নিজের খাদ্য তালিকা তৈরি করলে রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে সহজ হয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের সাধারণত সরাসরি চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেয়া হয়, কারণ এগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে কিছু ক্ষেত্রে সীমিত পরিমাণে চিনি বা মিষ্টি খাওয়া যেতে পারে, বিশেষ করে যদি রক্তে শর্করার মাত্রা খুব কমে যায় বা হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের চিনি খাওয়ার বিকল্প হিসেবে নিচের কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখা উচিত।
১. স্বল্প গ্লাইসেমিক সূচক (জিআই) সম্পন্ন খাবার বেছে নেয়া উচিত, যেমন ফলমূল বা সবজির মতো খাবার, যা শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ায়।
২. প্রাকৃতিক চিনি বা সুইটনার ব্যবহার করতে পারেন, যেমন স্টেভিয়া বা অ্যাসপারটেম।
৩. পরিমিত মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস রাখতে পারেন এবং সেটিও সপ্তাহে একবার বা বিশেষ উপলক্ষ্যে সীমিত পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে।
ডায়াবেটিসের চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করে নিজের খাদ্য তালিকা তৈরি করলে রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে সহজ হয়।