
আজ পিলখানা ট্র্যাজেডির ১৬তম বার্ষিকী। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহের নামে ঢাকার পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে নৃশংস হত্যাকাণ্ডে মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা ও আরও ১৭ জন নিরীহ নাগরিক নিহত হন।
এ শোকাবহ দিনটি এবারই প্রথমবারের মতো ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক পরিপত্রে জানানো হয়, প্রতি বছর ২৫ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দিবসটি পালিত হবে।
দেশের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ এই ঘটনায় সেনা কর্মকর্তাদের লাশ গুম, পুড়িয়ে ফেলা এবং পরিবারের সদস্যদের ওপর নির্যাতনের বিষয়টি গোটা জাতিকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের মতে, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধেও বাংলাদেশ এত সংখ্যক সেনা কর্মকর্তাকে একসঙ্গে হারায়নি।
এ হত্যাকাণ্ড শুধু সেনাবাহিনীর নয়, বরং গোটা দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। সেদিন দেশের সুরক্ষা দেওয়ার শপথ নেওয়া মেধাবী ও দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তাদের হারিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর মনোবলে গভীর প্রভাব পড়ে।
দিনটি উপলক্ষে আজ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন শহীদদের স্মরণে নানা কর্মসূচি পালন করবে। জাতীয় দিবস ঘোষণার প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, "এ হৃদয়বিদারক ও বিভীষিকাময় দিনটি রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পালন করা সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।"
আজ জাতি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছে সেইসব সাহসী সেনানায়ককে, যাদের আত্মত্যাগ দেশের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
এ শোকাবহ দিনটি এবারই প্রথমবারের মতো ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক পরিপত্রে জানানো হয়, প্রতি বছর ২৫ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দিবসটি পালিত হবে।
দেশের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ এই ঘটনায় সেনা কর্মকর্তাদের লাশ গুম, পুড়িয়ে ফেলা এবং পরিবারের সদস্যদের ওপর নির্যাতনের বিষয়টি গোটা জাতিকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের মতে, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধেও বাংলাদেশ এত সংখ্যক সেনা কর্মকর্তাকে একসঙ্গে হারায়নি।
এ হত্যাকাণ্ড শুধু সেনাবাহিনীর নয়, বরং গোটা দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। সেদিন দেশের সুরক্ষা দেওয়ার শপথ নেওয়া মেধাবী ও দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তাদের হারিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর মনোবলে গভীর প্রভাব পড়ে।
দিনটি উপলক্ষে আজ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন শহীদদের স্মরণে নানা কর্মসূচি পালন করবে। জাতীয় দিবস ঘোষণার প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, "এ হৃদয়বিদারক ও বিভীষিকাময় দিনটি রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পালন করা সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।"
আজ জাতি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছে সেইসব সাহসী সেনানায়ককে, যাদের আত্মত্যাগ দেশের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।