
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) এক শোকবার্তায় তিনি মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। নাহিদ ইসলাম বলেন, “আবদুল্লাহ আল নোমান ছিলেন একজন আদর্শবাদী ও ত্যাগী রাজনীতিবিদ। তার মৃত্যু দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।”
আজ ভোর ৬টায় রাজধানীর ধানমন্ডির বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন নোমান। দ্রুত তাকে স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
১৯৪৫ সালে চট্টগ্রামে জন্ম নেওয়া আবদুল্লাহ আল নোমান ছাত্রজীবনে আন্দোলনের মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। ষাটের দশকে ছাত্র ইউনিয়নের নেতৃত্ব দেওয়ার পর মওলানা ভাসানীর হাত ধরে শ্রমিক রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন তিনি।
স্বাধীনতার পর ন্যাপের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলেও ১৯৮১ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আহ্বানে বিএনপিতে যোগ দেন। এরপর ১৯৯১ সালে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। একই বছর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং ২০০১ সালে খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবীর খান জানান, নোমানের দাফন ও জানাজার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) এক শোকবার্তায় তিনি মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। নাহিদ ইসলাম বলেন, “আবদুল্লাহ আল নোমান ছিলেন একজন আদর্শবাদী ও ত্যাগী রাজনীতিবিদ। তার মৃত্যু দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।”
আজ ভোর ৬টায় রাজধানীর ধানমন্ডির বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন নোমান। দ্রুত তাকে স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
১৯৪৫ সালে চট্টগ্রামে জন্ম নেওয়া আবদুল্লাহ আল নোমান ছাত্রজীবনে আন্দোলনের মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। ষাটের দশকে ছাত্র ইউনিয়নের নেতৃত্ব দেওয়ার পর মওলানা ভাসানীর হাত ধরে শ্রমিক রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন তিনি।
স্বাধীনতার পর ন্যাপের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলেও ১৯৮১ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আহ্বানে বিএনপিতে যোগ দেন। এরপর ১৯৯১ সালে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। একই বছর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং ২০০১ সালে খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবীর খান জানান, নোমানের দাফন ও জানাজার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।