
জাতিসংঘে দুটি আলাদা ভোটে রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিলো যুক্তরাষ্ট্র, যা ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের পর তিন বছর পর আনুষ্ঠানিকভাবে তার অবস্থান স্পষ্ট করল।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সিএনএন-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রথম প্রস্তাবটি ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষা এবং রাশিয়ার আগ্রাসনের নিন্দা জানায় ইউরোপীয় দেশগুলোর পক্ষ থেকে। তবে এদিন যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দেয়। তবে, শেষ পর্যন্ত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ এই প্রস্তাব গৃহীত হয়।
দ্বিতীয় প্রস্তাবটি যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হয়, যেখানে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানানো হয়, কিন্তু রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো সমালোচনা ছিল না। এই প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া ভোট দেয়, তবে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, গ্রিস ও স্লোভেনিয়া ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে এই মার্কিন প্রস্তাবটি ১০ ভোটে গৃহীত হলেও যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং অন্যান্য কয়েকটি দেশ ভোট দেয়নি। সাধারণ পরিষদে ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন যুক্ত করা হলে, সংশোধিত মার্কিন প্রস্তাবটি গৃহীত হলেও, যুক্তরাষ্ট্র শেষ পর্যন্ত ভোটদানে বিরত থাকে।
এভাবে, যুদ্ধের তিন বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি নতুন করে আবারও জাতিসংঘে উঠে আসে, যেখানে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রতি দুটি ভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া এবং ভোট প্রদানের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান তুলে ধরেছে।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সিএনএন-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রথম প্রস্তাবটি ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষা এবং রাশিয়ার আগ্রাসনের নিন্দা জানায় ইউরোপীয় দেশগুলোর পক্ষ থেকে। তবে এদিন যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দেয়। তবে, শেষ পর্যন্ত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ এই প্রস্তাব গৃহীত হয়।
দ্বিতীয় প্রস্তাবটি যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হয়, যেখানে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানানো হয়, কিন্তু রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো সমালোচনা ছিল না। এই প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া ভোট দেয়, তবে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, গ্রিস ও স্লোভেনিয়া ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে এই মার্কিন প্রস্তাবটি ১০ ভোটে গৃহীত হলেও যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং অন্যান্য কয়েকটি দেশ ভোট দেয়নি। সাধারণ পরিষদে ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন যুক্ত করা হলে, সংশোধিত মার্কিন প্রস্তাবটি গৃহীত হলেও, যুক্তরাষ্ট্র শেষ পর্যন্ত ভোটদানে বিরত থাকে।
এভাবে, যুদ্ধের তিন বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি নতুন করে আবারও জাতিসংঘে উঠে আসে, যেখানে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রতি দুটি ভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া এবং ভোট প্রদানের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান তুলে ধরেছে।