
সাজেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার বিষয়ে তদন্ত কমিটি বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট অথবা সিগারেটের আগুনকে কারণ হিসেবে ধারণা করছে।
আজ বুধবার সকালে রুইলুই পাড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি এ তথ্য জানিয়েছে। কমিটির সদস্যরা ইকোভ্যালি রিসোর্টসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত রিসোর্ট পরিদর্শন করেন।
তদন্ত কমিটির প্রধান ও রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মো. মোবারক হোসেন জানান, অগ্নিকাণ্ডের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট অথবা সিগারেটের আগুন হতে পারে। তবে, অগ্নিকাণ্ডের সবগুলো কারণ খতিয়ে দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, সিভিল ডিফেন্স এবং বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত সোমবার দুপুরে সাজেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে, যার ফলে ৩৪টি রিসোর্ট ও কটেজ এবং স্থানীয় লুসাই ও ত্রিপুরা জনগণের ৩৬টি বসতবাড়ি পুড়ে যায়।
আজ বুধবার সকালে রুইলুই পাড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি এ তথ্য জানিয়েছে। কমিটির সদস্যরা ইকোভ্যালি রিসোর্টসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত রিসোর্ট পরিদর্শন করেন।
তদন্ত কমিটির প্রধান ও রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মো. মোবারক হোসেন জানান, অগ্নিকাণ্ডের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট অথবা সিগারেটের আগুন হতে পারে। তবে, অগ্নিকাণ্ডের সবগুলো কারণ খতিয়ে দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, সিভিল ডিফেন্স এবং বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত সোমবার দুপুরে সাজেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে, যার ফলে ৩৪টি রিসোর্ট ও কটেজ এবং স্থানীয় লুসাই ও ত্রিপুরা জনগণের ৩৬টি বসতবাড়ি পুড়ে যায়।