
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামকে আপিল করার অনুমতি দিয়েছে আপিল বিভাগ।
আজ (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এই সিদ্ধান্ত দেন। পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২২ এপ্রিল।
এর আগে, মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) আজহারের মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে করা রিভিউ আবেদনের প্রথম দিনের শুনানি শেষ হয়।
শুনানিতে আজহারের আইনজীবী ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক সাতটি যুক্তি তুলে ধরে বলেন, "সারা বিশ্বে যুদ্ধাপরাধের বিচার আন্তর্জাতিক আইনে হয়েছে, অথচ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সেই আইন পুরোপুরি অনুসরণ করা হয়নি।"
এ টি এম আজহারুল ইসলাম ২০১২ সালে গ্রেপ্তার হন, সে সময় তিনি জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ছিলেন। ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন, যা ২০১৯ সালে আপিল বিভাগ বহাল রাখে। এরপর ন্যায়বিচারের দাবি জানিয়ে জামায়াত নেতারা আবারও আপিল করেন।
আজ (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এই সিদ্ধান্ত দেন। পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২২ এপ্রিল।
এর আগে, মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) আজহারের মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে করা রিভিউ আবেদনের প্রথম দিনের শুনানি শেষ হয়।
শুনানিতে আজহারের আইনজীবী ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক সাতটি যুক্তি তুলে ধরে বলেন, "সারা বিশ্বে যুদ্ধাপরাধের বিচার আন্তর্জাতিক আইনে হয়েছে, অথচ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সেই আইন পুরোপুরি অনুসরণ করা হয়নি।"
এ টি এম আজহারুল ইসলাম ২০১২ সালে গ্রেপ্তার হন, সে সময় তিনি জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ছিলেন। ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন, যা ২০১৯ সালে আপিল বিভাগ বহাল রাখে। এরপর ন্যায়বিচারের দাবি জানিয়ে জামায়াত নেতারা আবারও আপিল করেন।