যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে নিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হলেও, আরও কয়েকজন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এদের মধ্যে কয়েকজন উল্লেখযোগ্য স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং বিভিন্ন ছোট রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিও আছেন, যারা বিশেষ বিশেষ ইস্যুতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান নিয়েছেন।
১. কর্নেল ওয়েস্ট: ৭১ বছর বয়সি অধ্যাপক কর্নেল ওয়েস্ট একজন প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, যিনি পিপলস পার্টি ও গ্রিন পার্টির হয়ে মনোনয়ন চেয়েছিলেন, তবে পরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তিনি মার্কিন সমাজে ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও সামাজিক সমতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছেন এবং এ বিষয়গুলোই তার নির্বাচনী প্রচারণার মূল প্রতিপাদ্য।
২. জিল স্টেইন: পরিবেশকর্মী ও চিকিৎসক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করা ৭৪ বছর বয়সি জিল স্টেইন এবারও গ্রিন পার্টির হয়ে প্রেসিডেন্ট পদে লড়ছেন। তিনি এর আগে ২০১২ ও ২০১৬ সালেও গ্রিন পার্টির প্রার্থী ছিলেন। তার নির্বাচনী ইস্যুগুলোতে বিনামূল্যে শিক্ষা, চিকিৎসা ঋণ বাতিল এবং পরিবেশ সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এ ছাড়া, তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইসরাইল ও ইউক্রেনের প্রতি মার্কিন সমর্থন কমানোর প্রস্তাব করেছেন।
৩. চেজ অলিভার: লিবারটেরিয়ান পার্টির মনোনীত ৩৯ বছর বয়সি চেজ অলিভার একজন সাবেক রেস্তোরাঁ কর্মী। তিনি অভিবাসন প্রক্রিয়া সহজ করা, মাদক নীতিতে সংস্কার এবং যুক্তরাষ্ট্রকে বৈশ্বিক সংঘাত থেকে দূরে রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। দুই প্রধান দলের প্রার্থীদের নিয়ে তার সমালোচনা মূলত উদারনৈতিক ও স্বাধীন নীতির পক্ষে।
৪. ক্লদিয়া দে লা ক্রুজ: পার্টি ফর সোস্যালিজম অ্যান্ড লিবারেশন থেকে নির্বাচনে অংশ নেয়া ক্লদিয়া দে লা ক্রুজ নিউইয়র্কের ডোমিনিকান অভিবাসী পরিবার থেকে এসেছেন। তিনি কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানদের জন্য ক্ষতিপূরণ, সামরিক বাজেট ৯০ শতাংশ কমানো এবং অর্থনৈতিক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে শীর্ষ করপোরেশনগুলো জব্দ করার মতো সাহসী পদক্ষেপের প্রচারণা চালাচ্ছেন।
এভাবে, নির্বাচনে বৈচিত্র্যপূর্ণ প্রার্থীদের উপস্থিতি বিভিন্ন সামাজিক, অর্থনৈতিক ও বৈদেশিক নীতিতে বিকল্প দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটায়।
১. কর্নেল ওয়েস্ট: ৭১ বছর বয়সি অধ্যাপক কর্নেল ওয়েস্ট একজন প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, যিনি পিপলস পার্টি ও গ্রিন পার্টির হয়ে মনোনয়ন চেয়েছিলেন, তবে পরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তিনি মার্কিন সমাজে ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও সামাজিক সমতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছেন এবং এ বিষয়গুলোই তার নির্বাচনী প্রচারণার মূল প্রতিপাদ্য।
২. জিল স্টেইন: পরিবেশকর্মী ও চিকিৎসক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করা ৭৪ বছর বয়সি জিল স্টেইন এবারও গ্রিন পার্টির হয়ে প্রেসিডেন্ট পদে লড়ছেন। তিনি এর আগে ২০১২ ও ২০১৬ সালেও গ্রিন পার্টির প্রার্থী ছিলেন। তার নির্বাচনী ইস্যুগুলোতে বিনামূল্যে শিক্ষা, চিকিৎসা ঋণ বাতিল এবং পরিবেশ সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এ ছাড়া, তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইসরাইল ও ইউক্রেনের প্রতি মার্কিন সমর্থন কমানোর প্রস্তাব করেছেন।
৩. চেজ অলিভার: লিবারটেরিয়ান পার্টির মনোনীত ৩৯ বছর বয়সি চেজ অলিভার একজন সাবেক রেস্তোরাঁ কর্মী। তিনি অভিবাসন প্রক্রিয়া সহজ করা, মাদক নীতিতে সংস্কার এবং যুক্তরাষ্ট্রকে বৈশ্বিক সংঘাত থেকে দূরে রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। দুই প্রধান দলের প্রার্থীদের নিয়ে তার সমালোচনা মূলত উদারনৈতিক ও স্বাধীন নীতির পক্ষে।
৪. ক্লদিয়া দে লা ক্রুজ: পার্টি ফর সোস্যালিজম অ্যান্ড লিবারেশন থেকে নির্বাচনে অংশ নেয়া ক্লদিয়া দে লা ক্রুজ নিউইয়র্কের ডোমিনিকান অভিবাসী পরিবার থেকে এসেছেন। তিনি কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানদের জন্য ক্ষতিপূরণ, সামরিক বাজেট ৯০ শতাংশ কমানো এবং অর্থনৈতিক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে শীর্ষ করপোরেশনগুলো জব্দ করার মতো সাহসী পদক্ষেপের প্রচারণা চালাচ্ছেন।
এভাবে, নির্বাচনে বৈচিত্র্যপূর্ণ প্রার্থীদের উপস্থিতি বিভিন্ন সামাজিক, অর্থনৈতিক ও বৈদেশিক নীতিতে বিকল্প দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটায়।