
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের কারাদণ্ড থেকে হাইকোর্টের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আপিল শুনানির জন্য আগামীকাল সোমবার (৩ মার্চ) দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।
রোববার (২ মার্চ), বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হোসাইন। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক। অন্যদিকে, খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, এবং অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।
এর আগে ২৩ ফেব্রুয়ারি, রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদক হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। পরে ২ মার্চ শুনানির দিন ধার্য করা হয়।
গত ২৭ নভেম্বর, বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস দেন।
২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে, একই মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেন আদালত। পাশাপাশি কাকরাইলের ৪২ কাঠা জমি রাষ্ট্রের অনুকূলে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা বলছেন, খালেদা জিয়া অনুকম্পা চান না, বরং আইনিভাবে নিজের নির্দোষিতা প্রমাণ করতে চান। অন্যদিকে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষ বলছেন, দুর্নীতির যথেষ্ট প্রমাণ থাকায় হাইকোর্টের খালাসের রায় পুনর্বিবেচনা করা উচিত।
আগামীকাল শুনানি শেষে আপিল বিভাগ চূড়ান্ত রায় দেবেন।
রোববার (২ মার্চ), বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হোসাইন। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক। অন্যদিকে, খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, এবং অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।
এর আগে ২৩ ফেব্রুয়ারি, রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদক হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। পরে ২ মার্চ শুনানির দিন ধার্য করা হয়।
গত ২৭ নভেম্বর, বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস দেন।
২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে, একই মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেন আদালত। পাশাপাশি কাকরাইলের ৪২ কাঠা জমি রাষ্ট্রের অনুকূলে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা বলছেন, খালেদা জিয়া অনুকম্পা চান না, বরং আইনিভাবে নিজের নির্দোষিতা প্রমাণ করতে চান। অন্যদিকে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষ বলছেন, দুর্নীতির যথেষ্ট প্রমাণ থাকায় হাইকোর্টের খালাসের রায় পুনর্বিবেচনা করা উচিত।
আগামীকাল শুনানি শেষে আপিল বিভাগ চূড়ান্ত রায় দেবেন।