
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কানাডা ও মেক্সিকোর পণ্যে ২৫% শুল্ক এবং চীনের ওপর ১০% শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তে বিশ্ব বাণিজ্য দৃশ্যপট বেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।
চীন স্পষ্ট জানিয়েছে, তারা ১৫% পাল্টা শুল্ক আরোপ করবে, বিশেষ করে মার্কিন কৃষি খাদ্যপণ্যের ওপর। তারা বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি শুল্ক যুদ্ধ চালিয়ে যায়, চীনও শেষ পর্যন্ত লড়বে।
কানাডা বলেছে, ২১ দিনের মধ্যে তারা ১৫৫ বিলিয়ন কানাডিয়ান ডলার মূল্যের আমেরিকান পণ্যের ওপর ২৫% শুল্ক আরোপ করবে। ট্রুডো স্পষ্টভাবে বলেছেন, এই শুল্ক দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে।
মেক্সিকো বলেছে, তাদের প্ল্যান বি, সি, ও ডি তৈরি আছে। প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শিনবাউম জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের পাল্টা ব্যবস্থা নিতেই তারা প্রস্তুত।
ট্রাম্পের এই কঠোর বাণিজ্য নীতির পেছনে তার “আমেরিকা ফার্স্ট” দর্শন কাজ করছে, যেখানে তিনি মনে করেন, বিদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। তবে এতে বৈশ্বিক সরবরাহ চেইনে বড় ধাক্কা লাগতে পারে, যার প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ ভোক্তা থেকে শুরু করে বিশ্ব অর্থনীতি পর্যন্ত পড়বে।
চীন স্পষ্ট জানিয়েছে, তারা ১৫% পাল্টা শুল্ক আরোপ করবে, বিশেষ করে মার্কিন কৃষি খাদ্যপণ্যের ওপর। তারা বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি শুল্ক যুদ্ধ চালিয়ে যায়, চীনও শেষ পর্যন্ত লড়বে।
কানাডা বলেছে, ২১ দিনের মধ্যে তারা ১৫৫ বিলিয়ন কানাডিয়ান ডলার মূল্যের আমেরিকান পণ্যের ওপর ২৫% শুল্ক আরোপ করবে। ট্রুডো স্পষ্টভাবে বলেছেন, এই শুল্ক দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে।
মেক্সিকো বলেছে, তাদের প্ল্যান বি, সি, ও ডি তৈরি আছে। প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শিনবাউম জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের পাল্টা ব্যবস্থা নিতেই তারা প্রস্তুত।
ট্রাম্পের এই কঠোর বাণিজ্য নীতির পেছনে তার “আমেরিকা ফার্স্ট” দর্শন কাজ করছে, যেখানে তিনি মনে করেন, বিদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। তবে এতে বৈশ্বিক সরবরাহ চেইনে বড় ধাক্কা লাগতে পারে, যার প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ ভোক্তা থেকে শুরু করে বিশ্ব অর্থনীতি পর্যন্ত পড়বে।