গাজা উপত্যকায় চলমান সংঘাত এবং ইসরাইলি হামলায় শিশুদের হতাহতের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে।
সম্প্রতি ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর এক ঘোষণায় জানানো হয়েছে, গাজার উত্তরে একটি গ্রেনেড বিস্ফোরণে এক ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছে। ঘটনার প্রকৃত কারণ জানতে সামরিক পুলিশ তদন্ত করছে।
এছাড়া, গাজার উত্তরাঞ্চলে সংঘর্ষে আরও দু'জন ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছেন।
এদিকে, গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় ৫০ জনের বেশি শিশু নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ।
তারা এই হামলাকে নৃশংস ও অগ্রহণযোগ্য বলে উল্লেখ করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর পোলিও টিকাদান কর্মসূচি শুরু হলেও ইসরাইলের হামলার কারণে আবারও তা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, "মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় ৫৯ জনের বেশি শিশু নিহত হয়েছে, যা মেনে নেয়া যায় না।" এই ঘটনাগুলি গাজার মানবিক সংকটকে আরও গভীর করে তুলেছে, এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে শিশুদের সুরক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হচ্ছে।
সম্প্রতি ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর এক ঘোষণায় জানানো হয়েছে, গাজার উত্তরে একটি গ্রেনেড বিস্ফোরণে এক ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছে। ঘটনার প্রকৃত কারণ জানতে সামরিক পুলিশ তদন্ত করছে।
এছাড়া, গাজার উত্তরাঞ্চলে সংঘর্ষে আরও দু'জন ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছেন।
এদিকে, গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় ৫০ জনের বেশি শিশু নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ।
তারা এই হামলাকে নৃশংস ও অগ্রহণযোগ্য বলে উল্লেখ করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর পোলিও টিকাদান কর্মসূচি শুরু হলেও ইসরাইলের হামলার কারণে আবারও তা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, "মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় ৫৯ জনের বেশি শিশু নিহত হয়েছে, যা মেনে নেয়া যায় না।" এই ঘটনাগুলি গাজার মানবিক সংকটকে আরও গভীর করে তুলেছে, এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে শিশুদের সুরক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হচ্ছে।