মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফের বোমা বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে উঠল কক্সবাজারের টেকনাফ। গতকাল শনিবার রাত ১০টা থেকে টেকনাফ সীমান্তের ওপারে বিমান হামলা ও বোমা বিস্ফোরণের শব্দে এপারের মানুষের ঘরবাড়িও কেঁপে উঠে।এর আগে গত শুক্রবার সকালেও এ ধরনের বোমা বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে উঠে টেকনাফের বাড়িঘর। রাখাইন রাজ্যের মংডু শহর ও দক্ষিণের এলাকাগুলোতে সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মির সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তুতে এসব হামলা পরিচালনা করছেন জান্তা সমর্থিত বাহিনী।
সাবরাং নয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, রাতে রাখাইনে ভয়ঙ্কর বোমা বিস্ফোরণের শব্দে শুনেছি। এ সময় রাখাইনের আকাশে বিমানের শব্দও শোনা যায়। ভোররাত পর্যন্ত এ ধরনের শব্দে আমাদের ঘরবাড়ি কেঁপেছে। এ ছাড়া দিনের বিভিন্ন সময়ে ৩০ থেকে ৪০টির মতো এ ধরনের বিকট শব্দ শোনা গেছে।শাহ পরীর দ্বীপে বাসিন্দা সাদ্দাম হোসেন বলেন, আমার বাড়ি নাফ নদের তীরে। রাখাইনে বিমান হামলায় আমাদের বাড়িঘর ভূমিকম্পের মতো কেঁপে উঠে। এ সময় বাচ্চারা ভয়ে কেঁদে ওঠে। গেল কয়েক মাস ধরে থেমে থেমে এ ধরনের পরিস্থিতিতে দিন কাটছে।
সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আব্দুস সালাম বলেন, শনিবার সীমান্তের লোকজন মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে গোলাগুলি ও বোমা বিস্ফোরণের প্রচণ্ড শব্দ শুনেছেন। নাফ নদের সীমান্তে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে ।
রাখাইনের মংডু শহরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মংডু শহরের দক্ষিণের এলাকাগুলো দখল নিতে চেষ্টা চালাচ্ছে আরাকান আর্মি। বেশ কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণও নিয়েছে তারা। নিজেদের নিয়ন্ত্রণ টিকিয়ে রাখতে প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য করে বোমা, মর্টার শেল হামলাসহ সব ধরনের আক্রমণ করে যাচ্ছে জান্তা সমর্থিত বাহিনী।
সাবরাং নয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, রাতে রাখাইনে ভয়ঙ্কর বোমা বিস্ফোরণের শব্দে শুনেছি। এ সময় রাখাইনের আকাশে বিমানের শব্দও শোনা যায়। ভোররাত পর্যন্ত এ ধরনের শব্দে আমাদের ঘরবাড়ি কেঁপেছে। এ ছাড়া দিনের বিভিন্ন সময়ে ৩০ থেকে ৪০টির মতো এ ধরনের বিকট শব্দ শোনা গেছে।শাহ পরীর দ্বীপে বাসিন্দা সাদ্দাম হোসেন বলেন, আমার বাড়ি নাফ নদের তীরে। রাখাইনে বিমান হামলায় আমাদের বাড়িঘর ভূমিকম্পের মতো কেঁপে উঠে। এ সময় বাচ্চারা ভয়ে কেঁদে ওঠে। গেল কয়েক মাস ধরে থেমে থেমে এ ধরনের পরিস্থিতিতে দিন কাটছে।
সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আব্দুস সালাম বলেন, শনিবার সীমান্তের লোকজন মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে গোলাগুলি ও বোমা বিস্ফোরণের প্রচণ্ড শব্দ শুনেছেন। নাফ নদের সীমান্তে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে ।
রাখাইনের মংডু শহরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মংডু শহরের দক্ষিণের এলাকাগুলো দখল নিতে চেষ্টা চালাচ্ছে আরাকান আর্মি। বেশ কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণও নিয়েছে তারা। নিজেদের নিয়ন্ত্রণ টিকিয়ে রাখতে প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য করে বোমা, মর্টার শেল হামলাসহ সব ধরনের আক্রমণ করে যাচ্ছে জান্তা সমর্থিত বাহিনী।