
গত দুই সপ্তাহে ৭ হাজার কিলোমিটারের বেশি পথ ভ্রমণ করতে হয়েছে নিউজিল্যান্ডকে। সেখানে ভারত সব ম্যাচ খেলেছে এক ভেন্যুতে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মেগা ফাইনালের আগে তাই ঘুরে ফিরেই আসছে এই বিতর্ক। দীর্ঘ ভ্রমণে ক্লান্তি ভর করলেও বাস্তবতা মেনে নিয়েছেন কিউই অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। সব ভুলে পুরো মনোযোগ দিতে চান ফাইনালে। সমর্থকদের জন্যই জিততে চান মর্যাদার ট্রফি।
এক চীন দুই নীতি, এ যেন একই স্মৃতি। অন্তত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। টানা ভ্রমণে ক্লান্ত জীবন। তবে সেটা কেবল ভারতের জন্যই ব্যতিক্রম।
গ্রুপ পর্ব থেকে সেমিফাইনাল হয়ে ফাইনাল। স্বল্প দিনের টুর্নামেন্ট তবে দৌড়ঝাঁপে ভিন্ন মেরুতে দুই ফাইনালিস্ট, মেন ইন ব্লু আর ব্ল্যাকক্যাপস। এ নিয়ে প্রতিদিনই বাড়ছে বিতর্ক কিন্তু টিম ইন্ডিয়ার দাম্ভিকতায় তা ধোপে টিকছে না।
ফাইনালের মঞ্চে উঠতে কিউইদের কতটা ভ্রমণ করতে হয়েছে একটা উদাহরণ দিয়ে বোঝানো যাক। নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ লাহোরে খেলেই ছুটেছে রাওয়ালপিন্ডি টু করাচিতে। যেখানে প্রতিপক্ষ ছিল বাংলাদেশ। তৃতীয় ম্যাচের আগে অবশ্য ভ্রমণটা পাকিস্তানে সীমাবদ্ধ থাকেনি যেতে হয় দুবাইয়ে। সেখানে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেই আবার পাকিস্তানের লাহোর যাত্রা, উদ্দেশ্য সেমিফাইনাল। বুধবার সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে সেমি শেষে আবারো তারা ধরে দুবাইয়ের বিমান।
সবমিলিয়ে গত দুই সপ্তাহে ব্ল্যাকক্যাপস পাকিস্তানের তিন শহর আর দুবাই টু পাকিস্তান ভ্রমণ করেছে ৭ হাজার ৪৮ কিলোমিটার। যেখানে রোহিত-কোহলিদের সময় কেটেছে টিম হোটেলে বিশ্রামে।
ফাইনালের আগে সংবাদ সম্মেলনে কিউই অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার বলেন, ‘ভারত তাদের সব ম্যাচ দুবাইয়ে একটা ভেন্যুতে খেলেছে আর আমাদের প্রচুর ভ্রমণ করতে হয়েছে। তারা এই কন্ডিশন সম্পর্কে ভালো জানে। তবে ওসব নিয়ে আর আলোচনা বাড়াতে চাই না। এই টুর্নামেন্টের আগে আমরা একটা ত্রিদেশীয় সিরিজে খেলেছি যা সহায়তা করছে। তবে স্বল্প সময়ে দীর্ঘ ভ্রমণ আর টানা ক্রিকেটের মধ্যে থাকায় কিছুটা অবসাদ ভর করছে। সবাই চেষ্টা করছে তা যতটা কাটিয়ে ওঠা যায়।’
হঠাৎ করে তাপমাত্রার তারতম্যও স্পষ্ট দুবাইয়ে। তার ওপর গ্যালারির প্রায় পুরোটাই দখলে থাকবে টিম ইন্ডিয়ার সমর্থকদের। হিসেব বলছে মেগা ফাইনালে এক্স ফ্যাক্টর হতে পারেন ইন্ডিয়ার স্পিনাররা। আইসিসি একাডেমি মাঠে অনুশীলনে বাড়তি মনোযোগ তাই কিউইদের।
এ বিষয়ে স্যান্টনার বলেন, ‘দলের সবাই চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত। ফাইনাল সবসময়ই ব্যতিক্রম হয়। আমাদের দারুণ একটা দল আছে দারুণ স্টাফও। তাইতো স্রেফ ম্যাচেই মনোযোগ দিচ্ছি।’
রঙিন পোশাকে কিউইদের এখন পর্যন্ত একমাত্র শিরোপা এই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেই। ২০০০ সালে ভারতের বিপক্ষে সেবার ফাইনাল জিতেছিল ব্ল্যাকক্যাপস। দুবাইয়ে এবার তারই পুনরাবৃত্তির অপেক্ষা।
এক চীন দুই নীতি, এ যেন একই স্মৃতি। অন্তত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। টানা ভ্রমণে ক্লান্ত জীবন। তবে সেটা কেবল ভারতের জন্যই ব্যতিক্রম।
গ্রুপ পর্ব থেকে সেমিফাইনাল হয়ে ফাইনাল। স্বল্প দিনের টুর্নামেন্ট তবে দৌড়ঝাঁপে ভিন্ন মেরুতে দুই ফাইনালিস্ট, মেন ইন ব্লু আর ব্ল্যাকক্যাপস। এ নিয়ে প্রতিদিনই বাড়ছে বিতর্ক কিন্তু টিম ইন্ডিয়ার দাম্ভিকতায় তা ধোপে টিকছে না।
ফাইনালের মঞ্চে উঠতে কিউইদের কতটা ভ্রমণ করতে হয়েছে একটা উদাহরণ দিয়ে বোঝানো যাক। নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ লাহোরে খেলেই ছুটেছে রাওয়ালপিন্ডি টু করাচিতে। যেখানে প্রতিপক্ষ ছিল বাংলাদেশ। তৃতীয় ম্যাচের আগে অবশ্য ভ্রমণটা পাকিস্তানে সীমাবদ্ধ থাকেনি যেতে হয় দুবাইয়ে। সেখানে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেই আবার পাকিস্তানের লাহোর যাত্রা, উদ্দেশ্য সেমিফাইনাল। বুধবার সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে সেমি শেষে আবারো তারা ধরে দুবাইয়ের বিমান।
সবমিলিয়ে গত দুই সপ্তাহে ব্ল্যাকক্যাপস পাকিস্তানের তিন শহর আর দুবাই টু পাকিস্তান ভ্রমণ করেছে ৭ হাজার ৪৮ কিলোমিটার। যেখানে রোহিত-কোহলিদের সময় কেটেছে টিম হোটেলে বিশ্রামে।
ফাইনালের আগে সংবাদ সম্মেলনে কিউই অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার বলেন, ‘ভারত তাদের সব ম্যাচ দুবাইয়ে একটা ভেন্যুতে খেলেছে আর আমাদের প্রচুর ভ্রমণ করতে হয়েছে। তারা এই কন্ডিশন সম্পর্কে ভালো জানে। তবে ওসব নিয়ে আর আলোচনা বাড়াতে চাই না। এই টুর্নামেন্টের আগে আমরা একটা ত্রিদেশীয় সিরিজে খেলেছি যা সহায়তা করছে। তবে স্বল্প সময়ে দীর্ঘ ভ্রমণ আর টানা ক্রিকেটের মধ্যে থাকায় কিছুটা অবসাদ ভর করছে। সবাই চেষ্টা করছে তা যতটা কাটিয়ে ওঠা যায়।’
হঠাৎ করে তাপমাত্রার তারতম্যও স্পষ্ট দুবাইয়ে। তার ওপর গ্যালারির প্রায় পুরোটাই দখলে থাকবে টিম ইন্ডিয়ার সমর্থকদের। হিসেব বলছে মেগা ফাইনালে এক্স ফ্যাক্টর হতে পারেন ইন্ডিয়ার স্পিনাররা। আইসিসি একাডেমি মাঠে অনুশীলনে বাড়তি মনোযোগ তাই কিউইদের।
এ বিষয়ে স্যান্টনার বলেন, ‘দলের সবাই চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত। ফাইনাল সবসময়ই ব্যতিক্রম হয়। আমাদের দারুণ একটা দল আছে দারুণ স্টাফও। তাইতো স্রেফ ম্যাচেই মনোযোগ দিচ্ছি।’
রঙিন পোশাকে কিউইদের এখন পর্যন্ত একমাত্র শিরোপা এই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেই। ২০০০ সালে ভারতের বিপক্ষে সেবার ফাইনাল জিতেছিল ব্ল্যাকক্যাপস। দুবাইয়ে এবার তারই পুনরাবৃত্তির অপেক্ষা।