
মাগুরায় ধর্ষণের ঘটনায় ভুক্তভোগী শিশুটির অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন। তার চিকিৎসায় মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে শিশুটির শারীরিক অবস্থার তথ্য জানাতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ঢামেক পরিচালক বলেন, 'শিশুটির অবস্থা ভেরি ক্রিটিক্যাল। তার গলার আঘাত খুবই মারাত্মক। তার যৌনাঙ্গেও আঘাত রয়েছে। গত রাত ৯টার দিকে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা আশা প্রায় ছেড়ে দিয়েছেন। বাকিটা আল্লাহ ভরসা।'
শিশুটির চিকিৎসার জন্য পেডিয়াট্রিক, পেডিয়াট্রিক সার্জারি, অ্যানেসথেসিয়া ও গাইনি ডিপার্টমেন্ট মিলে মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
রমজানে স্কুলের ছুটিতে মাগুরা শহরে বড় বোনের (শ্বশুর) বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল তৃতীয় শ্রেণির ওই শিশুটি। তার মা জানান, বাড়িতে একা পেয়ে কেউ শিশুটিকে ধর্ষণ করেছে।পুলিশ শিশুটির বোনের স্বামী ও শ্বশুরকে আটক করেছে।
বৃহস্পতিবার সকালে বোনের শাশুড়ি শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে প্রতিবেশীরা তার বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়।
সেসময় মাগুরা সদর হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান, তাৎক্ষণিক পরীক্ষা করে দেখা গেছে, শিশুটির গলায় একটা দাগ আছে। মনে হচ্ছে, কিছু দিয়ে চেপে ধরা হয়েছিল। শরীরের বেশ কিছু জায়গায় আঁচড় আছে। তার যৌনাঙ্গে রক্তক্ষরণ হয়েছে।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আইয়ুব আলী জানান, পুলিশ ঘটনাটি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছে।
আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে শিশুটির শারীরিক অবস্থার তথ্য জানাতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ঢামেক পরিচালক বলেন, 'শিশুটির অবস্থা ভেরি ক্রিটিক্যাল। তার গলার আঘাত খুবই মারাত্মক। তার যৌনাঙ্গেও আঘাত রয়েছে। গত রাত ৯টার দিকে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা আশা প্রায় ছেড়ে দিয়েছেন। বাকিটা আল্লাহ ভরসা।'
শিশুটির চিকিৎসার জন্য পেডিয়াট্রিক, পেডিয়াট্রিক সার্জারি, অ্যানেসথেসিয়া ও গাইনি ডিপার্টমেন্ট মিলে মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
রমজানে স্কুলের ছুটিতে মাগুরা শহরে বড় বোনের (শ্বশুর) বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল তৃতীয় শ্রেণির ওই শিশুটি। তার মা জানান, বাড়িতে একা পেয়ে কেউ শিশুটিকে ধর্ষণ করেছে।পুলিশ শিশুটির বোনের স্বামী ও শ্বশুরকে আটক করেছে।
বৃহস্পতিবার সকালে বোনের শাশুড়ি শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে প্রতিবেশীরা তার বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়।
সেসময় মাগুরা সদর হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান, তাৎক্ষণিক পরীক্ষা করে দেখা গেছে, শিশুটির গলায় একটা দাগ আছে। মনে হচ্ছে, কিছু দিয়ে চেপে ধরা হয়েছিল। শরীরের বেশ কিছু জায়গায় আঁচড় আছে। তার যৌনাঙ্গে রক্তক্ষরণ হয়েছে।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আইয়ুব আলী জানান, পুলিশ ঘটনাটি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছে।