
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বাঁশবাড়িয়া ঘাট থেকে সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাট পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র চ্যানেলে বহুল প্রতীক্ষিত ফেরি চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে আগামী ২৪ মার্চ। শনিবার (৮ মার্চ) সকালে অবকাঠামোগত কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং সড়ক পরিবহন ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
পরিদর্শনকালে তার সঙ্গে ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
ড. ফাওজুল কবির খান জানান, আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের আগে ফেরি চলাচল একাধিকবার পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে। বিআইডব্লিউটিএ ট্রায়াল পর্বে জোয়ার-ভাটার প্রভাব পর্যবেক্ষণ করে সময়সূচি চূড়ান্ত করবে। ফেরি চলাচলে যেন যাত্রীদের কোনো দুর্ভোগ না হয়, সে বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে এই ফেরি সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নেওয়া হলেও প্রস্তুতির অভাবে নির্ধারিত ৫ মার্চের উদ্বোধন পেছানো হয়। তবে এবার অবকাঠামো নির্মাণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।
গুপ্তছড়া ঘাটে ভাটার সময় যাত্রীদের কাদা থেকে বাঁচাতে স্টিমার ও স্পিডবোটের ব্যবস্থা নিতে বিআইডব্লিউটিএ ও বিআইডব্লিউটিসিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বাঁশবাড়িয়া ঘাটে ৮০০ মিটার এবং গুপ্তছড়া ঘাটে ৫০০ মিটার রাস্তা তৈরি সম্পন্ন হয়েছে। আরও ২০০ মিটার রাস্তার কাজ বাকি। এছাড়া, ফেরির জেটি, গাড়ি পার্কিং ইয়ার্ড, এবং উভয় ঘাটের জন্য পল্টুন ইতোমধ্যে বসানো হয়েছে।
ফেরি সার্ভিস চালু হলে সন্দ্বীপের মানুষের দীর্ঘদিনের যোগাযোগ সংকট কাটবে, যা দ্বীপের অর্থনীতি ও পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পরিদর্শনকালে তার সঙ্গে ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
ড. ফাওজুল কবির খান জানান, আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের আগে ফেরি চলাচল একাধিকবার পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে। বিআইডব্লিউটিএ ট্রায়াল পর্বে জোয়ার-ভাটার প্রভাব পর্যবেক্ষণ করে সময়সূচি চূড়ান্ত করবে। ফেরি চলাচলে যেন যাত্রীদের কোনো দুর্ভোগ না হয়, সে বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে এই ফেরি সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নেওয়া হলেও প্রস্তুতির অভাবে নির্ধারিত ৫ মার্চের উদ্বোধন পেছানো হয়। তবে এবার অবকাঠামো নির্মাণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।
গুপ্তছড়া ঘাটে ভাটার সময় যাত্রীদের কাদা থেকে বাঁচাতে স্টিমার ও স্পিডবোটের ব্যবস্থা নিতে বিআইডব্লিউটিএ ও বিআইডব্লিউটিসিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বাঁশবাড়িয়া ঘাটে ৮০০ মিটার এবং গুপ্তছড়া ঘাটে ৫০০ মিটার রাস্তা তৈরি সম্পন্ন হয়েছে। আরও ২০০ মিটার রাস্তার কাজ বাকি। এছাড়া, ফেরির জেটি, গাড়ি পার্কিং ইয়ার্ড, এবং উভয় ঘাটের জন্য পল্টুন ইতোমধ্যে বসানো হয়েছে।
ফেরি সার্ভিস চালু হলে সন্দ্বীপের মানুষের দীর্ঘদিনের যোগাযোগ সংকট কাটবে, যা দ্বীপের অর্থনীতি ও পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।