সুন্দরবন ও বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত বাতিল এবং রাজবাড়ী স্টেশন হয়ে চলাচলের দাবিতে ট্রেন আটকে রেলপথে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। রোববার (৩ নভেম্বর) সকালে রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী ‘মধুমতী এক্সপ্রেস’ ও ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’ ট্রেন রাজবাড়ী রেলস্টেশনে আটকে রেখে বিভিন্ন স্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা।এ সময় বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে পুরো রেলস্টেশন এলাকা প্রদক্ষিণ করেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এ কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম রোমান।
‘মধুমতী এক্সপ্রেস’ ৩৫ মিনিট ও ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’ ২০ মিনিট আটকে রাখার পর বিক্ষোভকারীরা রেললাইন থেকে সরে গেলে বেলা ১২টায় ট্রেন দুটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।বিক্ষোভকারীরা জানান, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’ ও বেনাপোল থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ ট্রেন দুটি আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে অন্য রুটে চলাচল করবে এমন খবর জানতে পারেন তারা। ট্রেনের রুট পরিবর্তন হলে রাজবাড়ীসহ আশপাশের কয়েকটি জেলার মানুষ রেলসেবা থেকে বঞ্চিত হবে। ফলে সুন্দরবন ও বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত বাতিল ও রাজবাড়ী স্টেশন হয়ে চলাচলের দাবি তাদের।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা বেনাপোল ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন বন্ধ না করে এ রুটে আরও নতুন ট্রেন দেয়ার দাবি জানান। দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন বিক্ষোভকারীরা।রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার তন্ময় কুমার দত্ত বলেন, ‘সুন্দরবন ও বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট পরিবর্তনের সিদ্ধান্তের কোনো নির্দেশনা আমাদের কাছে এখনও আসেনি। রেল মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে আমাদের এখনও পর্যন্ত লিখিত বা মৌখিক কোনো কিছু জানানো হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী ‘মধুমতী এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি রাজবাড়ী স্টেশনে সকাল ১১টা ১০ মিনিটে পৌঁছায়। ১৫ মিনিট যাত্রাবিরতি দিয়ে ট্রেনটি ১১টা ২৫ মিনিটে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। তবে বিক্ষোভকারীরা ট্রেনটি আটকে রেখে বিক্ষোভ করার কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে বেলা ১২টার দিকে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এছাড়া ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি রাজবাড়ী স্টেশনে সকাল ১১টা ১০ মিনিটে পৌঁছায়। ১০ মিনিট যাত্রাবিরতি দিয়ে ট্রেনটি ১১টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। তবে বিক্ষোভকারীরা ট্রেনটি আটকে রেখে বিক্ষোভ করার কারণে ২০ মিনিট দেরিতে বেলা ১২টার দিকে ট্রেনটি খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।’
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের নভেম্বরে রাজবাড়ী ওপর দিয়ে বেনাপোল ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস নামে দুটি ট্রেন চলাচল শুরু করে। এতে অল্প সময়ে ঢাকায় যাওয়া-আসার সুযোগ হয় রাজবাড়ীসহ আশপাশের কয়েক জেলার মানুষের।
‘মধুমতী এক্সপ্রেস’ ৩৫ মিনিট ও ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’ ২০ মিনিট আটকে রাখার পর বিক্ষোভকারীরা রেললাইন থেকে সরে গেলে বেলা ১২টায় ট্রেন দুটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।বিক্ষোভকারীরা জানান, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’ ও বেনাপোল থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ ট্রেন দুটি আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে অন্য রুটে চলাচল করবে এমন খবর জানতে পারেন তারা। ট্রেনের রুট পরিবর্তন হলে রাজবাড়ীসহ আশপাশের কয়েকটি জেলার মানুষ রেলসেবা থেকে বঞ্চিত হবে। ফলে সুন্দরবন ও বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত বাতিল ও রাজবাড়ী স্টেশন হয়ে চলাচলের দাবি তাদের।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা বেনাপোল ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন বন্ধ না করে এ রুটে আরও নতুন ট্রেন দেয়ার দাবি জানান। দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন বিক্ষোভকারীরা।রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার তন্ময় কুমার দত্ত বলেন, ‘সুন্দরবন ও বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট পরিবর্তনের সিদ্ধান্তের কোনো নির্দেশনা আমাদের কাছে এখনও আসেনি। রেল মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে আমাদের এখনও পর্যন্ত লিখিত বা মৌখিক কোনো কিছু জানানো হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী ‘মধুমতী এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি রাজবাড়ী স্টেশনে সকাল ১১টা ১০ মিনিটে পৌঁছায়। ১৫ মিনিট যাত্রাবিরতি দিয়ে ট্রেনটি ১১টা ২৫ মিনিটে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। তবে বিক্ষোভকারীরা ট্রেনটি আটকে রেখে বিক্ষোভ করার কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে বেলা ১২টার দিকে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এছাড়া ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি রাজবাড়ী স্টেশনে সকাল ১১টা ১০ মিনিটে পৌঁছায়। ১০ মিনিট যাত্রাবিরতি দিয়ে ট্রেনটি ১১টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। তবে বিক্ষোভকারীরা ট্রেনটি আটকে রেখে বিক্ষোভ করার কারণে ২০ মিনিট দেরিতে বেলা ১২টার দিকে ট্রেনটি খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।’
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের নভেম্বরে রাজবাড়ী ওপর দিয়ে বেনাপোল ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস নামে দুটি ট্রেন চলাচল শুরু করে। এতে অল্প সময়ে ঢাকায় যাওয়া-আসার সুযোগ হয় রাজবাড়ীসহ আশপাশের কয়েক জেলার মানুষের।