
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা সারা দেশে নারী নিপীড়ন, সহিংসতা ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে এবং ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসির দাবি জানিয়ে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন।
আজ, সোমবার (১০ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় বিভিন্ন বিভাগ ও হল থেকে মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে জমায়েত হন। সেখান থেকে বিশাল মিছিল করে তারা জোহা চত্বর হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে পৌঁছান এবং দুপুর সোয়া ১২টার দিকে মহাসড়কে অবস্থান নেন। এর ফলে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা দাবি জানান যে, ধর্ষণের বিচার ৯০ দিন নয়, ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে ৩০ দিনের মধ্যে বিচার কার্যকর করতে হবে। এছাড়া ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করতে আলাদা ট্রাইবুনাল গঠনের দাবি জানান তারা। আছিয়া, তনু ও বিগত বছরগুলোর ধর্ষণের শিকার নারীদের বিচার নিশ্চিত করার জন্যও তারা কণ্ঠ তুলেন।
মহাসড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা একের পর এক স্লোগান দিতে থাকেন। তাদের স্লোগানগুলো ছিল: ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, ধর্ষকের ফাঁসি চাই’, ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকের ঠাঁই নাই’, ‘তুমি কে আমি কে, আছিয়া আছিয়া’, ‘আমার বোন ধর্ষিত কেন, ইনটেরিম জবাব চাই’, ‘গোলামি না আজাদি, আজাদি আজাদি’, ‘একটা একটা ধর্ষক ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর’, ‘রশি লাগলে রশি নে, ধর্ষকদের ফাঁসি দে’ ইত্যাদি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘‘আমাদের একটাই দাবি, যত দ্রুত সম্ভব বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘এমন আইন করতে হবে যেন ধর্ষক ধর্ষণ করার আগে একশবার ভাবে।’’
আজ, সোমবার (১০ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় বিভিন্ন বিভাগ ও হল থেকে মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে জমায়েত হন। সেখান থেকে বিশাল মিছিল করে তারা জোহা চত্বর হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে পৌঁছান এবং দুপুর সোয়া ১২টার দিকে মহাসড়কে অবস্থান নেন। এর ফলে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা দাবি জানান যে, ধর্ষণের বিচার ৯০ দিন নয়, ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে ৩০ দিনের মধ্যে বিচার কার্যকর করতে হবে। এছাড়া ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করতে আলাদা ট্রাইবুনাল গঠনের দাবি জানান তারা। আছিয়া, তনু ও বিগত বছরগুলোর ধর্ষণের শিকার নারীদের বিচার নিশ্চিত করার জন্যও তারা কণ্ঠ তুলেন।
মহাসড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা একের পর এক স্লোগান দিতে থাকেন। তাদের স্লোগানগুলো ছিল: ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, ধর্ষকের ফাঁসি চাই’, ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকের ঠাঁই নাই’, ‘তুমি কে আমি কে, আছিয়া আছিয়া’, ‘আমার বোন ধর্ষিত কেন, ইনটেরিম জবাব চাই’, ‘গোলামি না আজাদি, আজাদি আজাদি’, ‘একটা একটা ধর্ষক ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর’, ‘রশি লাগলে রশি নে, ধর্ষকদের ফাঁসি দে’ ইত্যাদি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘‘আমাদের একটাই দাবি, যত দ্রুত সম্ভব বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘এমন আইন করতে হবে যেন ধর্ষক ধর্ষণ করার আগে একশবার ভাবে।’’