
ভারতের এক বিমানবন্দর থেকে বিপুল পরিমাণ সোনা পাচারের অভিযোগে কন্নড় সিনেমার নায়িকা রান্যা রাওকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় সাড়ে ১২ কোটি রুপি মূল্যের সোয়া ১৪ কেজি সোনা। যদিও নায়িকার দাবি, তাকে ব্ল্যাকমেইল করে এই পাচারের কাজে জড়িত করা হয়েছিল।
এ ঘটনায় তদন্ত চলছে এবং এখন এ মামলায় নতুন এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। জানা গেছে, কর্ণাটক সরকার নায়িকার জন্য আলাদা জমি বরাদ্দ করেছিল, যেখানে তিনি একটি কারখানা স্থাপনের জন্য ১৩৮ কোটি রুপি বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। রান্যার কোম্পানি, ক্ষীরদা প্রাইভেট লিমিটেডের পরিচালক তিনি এবং তার ভাই ঋষভ। কোম্পানিটি একটি স্টিল টিএমটি বার উৎপাদন ইউনিট স্থাপনের জন্য এই বিশাল পরিমাণে বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ২০২৩ সালে কর্ণাটক শিল্প এলাকা উন্নয়ন বোর্ড ১২ একর জমি বরাদ্দ করেছিল রান্যাকে, তবে এখনও জমি কোম্পানির কাছে হস্তান্তর হয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয়।
এদিকে, ১৯৬২ সালের কাস্টমস আইনের অধীনে রান্যাকে ১৪ দিনের জন্য বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। তাকে বর্তমানে পরপ্পানা অগ্রহার কোয়ারেন্টাইন সেলে রাখা হয়েছে এবং এই মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে।
এ ঘটনায় তদন্ত চলছে এবং এখন এ মামলায় নতুন এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। জানা গেছে, কর্ণাটক সরকার নায়িকার জন্য আলাদা জমি বরাদ্দ করেছিল, যেখানে তিনি একটি কারখানা স্থাপনের জন্য ১৩৮ কোটি রুপি বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। রান্যার কোম্পানি, ক্ষীরদা প্রাইভেট লিমিটেডের পরিচালক তিনি এবং তার ভাই ঋষভ। কোম্পানিটি একটি স্টিল টিএমটি বার উৎপাদন ইউনিট স্থাপনের জন্য এই বিশাল পরিমাণে বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ২০২৩ সালে কর্ণাটক শিল্প এলাকা উন্নয়ন বোর্ড ১২ একর জমি বরাদ্দ করেছিল রান্যাকে, তবে এখনও জমি কোম্পানির কাছে হস্তান্তর হয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয়।
এদিকে, ১৯৬২ সালের কাস্টমস আইনের অধীনে রান্যাকে ১৪ দিনের জন্য বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। তাকে বর্তমানে পরপ্পানা অগ্রহার কোয়ারেন্টাইন সেলে রাখা হয়েছে এবং এই মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে।