
জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) সেখানকার কর্মীদের সঙ্গে মারামারিতে জড়িয়েছেন গত জুলাই অভ্যুত্থানে আহত কিছু ব্যক্তি।সোমবার বেলা ১২টার দিকে হাসপাতালের ভেতরে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার ইবনে মিজান। তিনি বলেন, “ভর্তি ছাত্রদের সঙ্গে স্টাফদের গণ্ডগোল হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ সেখানে অবস্থান করছে।”
বেলা ২টার পর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, ফটকে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এবং ভেতরে সেনা সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন।
হাসপাতালের এক কর্মী জানান, বেশ কিছুদিন ধরে আহতদের সঙ্গে কর্মীদের দ্বন্দ্ব চলছিল। এর মধ্যেই রোববার রাতে ব্লাড ব্যাংকের কর্মী রফিককে মারধরের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার প্রতিবাদে কর্মীরা কর্মবিরতি শুরু করলে পরে তাদের ওপর হামলা হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।
অন্যদিকে, অভ্যুত্থানে আহতদের একজন মামুন জানান, তিনি ৫ আগস্ট আশুলিয়া থানার সামনে আহত হন এবং এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন। তার অভিযোগ, “হাসপাতালে দালাল সিন্ডিকেট সক্রিয়। এর বিরুদ্ধে কথা বলায় আমাদের কয়েকজনের ওপর হামলা চালানো হয়।”
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনেও সেনা সদস্যদের অবস্থান নিতে দেখা গেছে। সেনা প্রহরায় জরুরি বিভাগে রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
বেলা ২টার পর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, ফটকে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এবং ভেতরে সেনা সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন।
হাসপাতালের এক কর্মী জানান, বেশ কিছুদিন ধরে আহতদের সঙ্গে কর্মীদের দ্বন্দ্ব চলছিল। এর মধ্যেই রোববার রাতে ব্লাড ব্যাংকের কর্মী রফিককে মারধরের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার প্রতিবাদে কর্মীরা কর্মবিরতি শুরু করলে পরে তাদের ওপর হামলা হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।
অন্যদিকে, অভ্যুত্থানে আহতদের একজন মামুন জানান, তিনি ৫ আগস্ট আশুলিয়া থানার সামনে আহত হন এবং এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন। তার অভিযোগ, “হাসপাতালে দালাল সিন্ডিকেট সক্রিয়। এর বিরুদ্ধে কথা বলায় আমাদের কয়েকজনের ওপর হামলা চালানো হয়।”
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনেও সেনা সদস্যদের অবস্থান নিতে দেখা গেছে। সেনা প্রহরায় জরুরি বিভাগে রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।