
চাঁদপুরের কচুয়ায় ধর্ষণের পর অন্তঃসত্ত্বা প্রতিবন্ধী নারী সন্তান জন্ম দেয়ার পরপরই মারা গেছেন। রোববার (৯ মার্চ) পাশের উপজেলা শাহরাস্তির একটি বেসরকারি হাসপাতালে কন্যা সন্তান জন্ম দেন তিনি। পরে তার মৃত্যু হয়।
ধর্ষণের ঘটনায় এরইমধ্যে অভিযুক্ত মেহেদী হাসান প্রদীপকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
জানা গেছে, কচুয়ার ৪২ বছর বয়সী নারী বাক প্রতিবন্ধী হওয়ায় তার বিয়ে হয়নি। বাবার বাড়িতেই বসবাস করছিলেন তিনি। গত বছরের জুলাই মাসে ধর্ষণের শিকার হন তিনি। এ ঘটনায় তার ভাই একই বাড়ি আব্দুর রহিমের ছেলে মেহেদী হাসান প্রদীপকে আসামি করে মামলা করেন।
মামলার বাদী জানান, তার বোন বাক প্রতিবন্ধী। তাই বোনের সরলতার সুযোগ নিয়ে প্রদীপ তাকে ধর্ষণ করে। এতে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন তিনি।
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুল ইসলাম জানান, ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত প্রদীপকে গ্রেফতার করা হয়েছে। চাঁদপুরের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার পর তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে গত রোববার সকালে অসুস্থ হয়ে পড়েন অন্তঃসত্ত্বা নারী। এ সময় তাকে পাশের উপজেলা শাহরাস্তির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে কন্যা সন্তান জন্ম দেন তিনি। তবে সন্তান সুস্থ থাকলেও জন্ম দেয়ার পরপরই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন প্রতিবন্ধী নারী।
ঘটনা সম্পর্কে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মুহম্মদ আব্দুর রকিব জানান, ধর্ষণ এবং যেকোনো ধরনের নারী নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া মাত্র তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিতে প্রতিটি থানাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কচুয়ার ঘটনায় জড়িত অপরাধীর সব্বোর্চ শাস্তি নিশ্চিত করার আশ্বাস দেন তিনি।
ধর্ষণের ঘটনায় এরইমধ্যে অভিযুক্ত মেহেদী হাসান প্রদীপকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
জানা গেছে, কচুয়ার ৪২ বছর বয়সী নারী বাক প্রতিবন্ধী হওয়ায় তার বিয়ে হয়নি। বাবার বাড়িতেই বসবাস করছিলেন তিনি। গত বছরের জুলাই মাসে ধর্ষণের শিকার হন তিনি। এ ঘটনায় তার ভাই একই বাড়ি আব্দুর রহিমের ছেলে মেহেদী হাসান প্রদীপকে আসামি করে মামলা করেন।
মামলার বাদী জানান, তার বোন বাক প্রতিবন্ধী। তাই বোনের সরলতার সুযোগ নিয়ে প্রদীপ তাকে ধর্ষণ করে। এতে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন তিনি।
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুল ইসলাম জানান, ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত প্রদীপকে গ্রেফতার করা হয়েছে। চাঁদপুরের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার পর তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে গত রোববার সকালে অসুস্থ হয়ে পড়েন অন্তঃসত্ত্বা নারী। এ সময় তাকে পাশের উপজেলা শাহরাস্তির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে কন্যা সন্তান জন্ম দেন তিনি। তবে সন্তান সুস্থ থাকলেও জন্ম দেয়ার পরপরই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন প্রতিবন্ধী নারী।
ঘটনা সম্পর্কে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মুহম্মদ আব্দুর রকিব জানান, ধর্ষণ এবং যেকোনো ধরনের নারী নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া মাত্র তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিতে প্রতিটি থানাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কচুয়ার ঘটনায় জড়িত অপরাধীর সব্বোর্চ শাস্তি নিশ্চিত করার আশ্বাস দেন তিনি।