জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম সম্প্রতি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট করেছেন, যেখানে তিনি রাখাল রাহার ভূমিকা ও সাম্প্রতিক প্রোপাগান্ডা বিতর্ক নিয়ে কথা বলেছেন।
সারজিস আলম লেখেন, “গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রাখাল রাহার অবদান অস্বীকার করার সুযোগ নেই। এজন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।” তবে, তিনি রাখাল রাহার কিছু বিতর্কিত বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেছেন, “ধর্মীয় বিষয়ে অশালীন মন্তব্যের জন্য আমি তীব্র নিন্দা জানাই।”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, কিছু সংবাদমাধ্যম রাখাল রাহা ও গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে ৪০০ কোটি টাকার দুর্নীতি সংক্রান্ত যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা যাচাই-বাছাই করে এখন পর্যন্ত মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়েছে। এই ধরনের ভিত্তিহীন সংবাদ একজন ব্যক্তির মানহানি ঘটাতে পারে বলেও তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
সারজিস আলম লেখেন, “গণমাধ্যমের উচিত তথ্য যাচাই করে দায়িত্বশীল রিপোর্ট করা। অন্যথায়, ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট হতে পারে, যা সমাজের জন্য ক্ষতিকর।”
পোস্টের শেষ অংশে তিনি বলেন, “সততা ও নির্ভুল তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে সাংবাদিকতার মর্যাদা রক্ষা করা দরকার, যাতে মানুষ গণমাধ্যমের ওপর আস্থা রাখতে পারে।”
সারজিস আলম লেখেন, “গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রাখাল রাহার অবদান অস্বীকার করার সুযোগ নেই। এজন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।” তবে, তিনি রাখাল রাহার কিছু বিতর্কিত বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেছেন, “ধর্মীয় বিষয়ে অশালীন মন্তব্যের জন্য আমি তীব্র নিন্দা জানাই।”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, কিছু সংবাদমাধ্যম রাখাল রাহা ও গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে ৪০০ কোটি টাকার দুর্নীতি সংক্রান্ত যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা যাচাই-বাছাই করে এখন পর্যন্ত মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়েছে। এই ধরনের ভিত্তিহীন সংবাদ একজন ব্যক্তির মানহানি ঘটাতে পারে বলেও তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
সারজিস আলম লেখেন, “গণমাধ্যমের উচিত তথ্য যাচাই করে দায়িত্বশীল রিপোর্ট করা। অন্যথায়, ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট হতে পারে, যা সমাজের জন্য ক্ষতিকর।”
পোস্টের শেষ অংশে তিনি বলেন, “সততা ও নির্ভুল তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে সাংবাদিকতার মর্যাদা রক্ষা করা দরকার, যাতে মানুষ গণমাধ্যমের ওপর আস্থা রাখতে পারে।”