
গাজার আল-শুজাইয়ায় ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছেন নূর আল-ঘামারি। হাতে মেকআপ ব্রাশ, চোখে একগুচ্ছ স্বপ্ন। যুদ্ধবিধ্বস্ত এই শহরে তিনি একটি বিউটি পার্লার খুলেছেন, যেখানে ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত নারীরা এসে খুঁজে পান একটু প্রশান্তি।
ছোট্ট এই পার্লারে খুব বেশি কিছু নেই—একটি আয়না, চিরুনি, ময়েশ্চারাইজার আর কিছু মেকআপ সামগ্রী। তাঁবুর বাইরে ঝুলছে একটি সাইনবোর্ড, যেখানে লেখা—"নূরের স্যালুন"।
নূর বলেন, “আমি পার্লার খোলার পর থেকে অনেক নারী আমার কাছে হৃদয়বিদারক গল্প শেয়ার করেছেন। যুদ্ধ তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু কেড়ে নিয়েছে, কিন্তু আমি চাই তারা অন্তত নিজেদের জন্য একটু সময় বের করে সুখ অনুভব করুক।”
গাজার নারী আমানি দ্বেইমা বলেন, “নিজের যত্ন নেওয়া আমার মেজাজ বদলে দেয়। আয়নায় সাজানো মুখ দেখলে মনে হয়, চারপাশের দুর্ভোগ থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি মিলেছে।”
যুদ্ধের কারণে নূরের স্বপ্ন ছিল থমকে যাওয়ার পথে, কিন্তু নারীদের চাহিদা বুঝে তিনি আবার কাজ শুরু করেন। তার এই উদ্যোগ শুধু রূপচর্চা কেন্দ্র নয়, বরং মানসিক প্রশান্তির একটি স্থান হয়ে উঠেছে গাজার নারীদের জন্য।
নূর সব নারীদের উদ্দেশে বলেন, "যাই হোক না কেন, নিজের যত্ন নিন। জীবন ছোট।"
ছোট্ট এই পার্লারে খুব বেশি কিছু নেই—একটি আয়না, চিরুনি, ময়েশ্চারাইজার আর কিছু মেকআপ সামগ্রী। তাঁবুর বাইরে ঝুলছে একটি সাইনবোর্ড, যেখানে লেখা—"নূরের স্যালুন"।
নূর বলেন, “আমি পার্লার খোলার পর থেকে অনেক নারী আমার কাছে হৃদয়বিদারক গল্প শেয়ার করেছেন। যুদ্ধ তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু কেড়ে নিয়েছে, কিন্তু আমি চাই তারা অন্তত নিজেদের জন্য একটু সময় বের করে সুখ অনুভব করুক।”
গাজার নারী আমানি দ্বেইমা বলেন, “নিজের যত্ন নেওয়া আমার মেজাজ বদলে দেয়। আয়নায় সাজানো মুখ দেখলে মনে হয়, চারপাশের দুর্ভোগ থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি মিলেছে।”
যুদ্ধের কারণে নূরের স্বপ্ন ছিল থমকে যাওয়ার পথে, কিন্তু নারীদের চাহিদা বুঝে তিনি আবার কাজ শুরু করেন। তার এই উদ্যোগ শুধু রূপচর্চা কেন্দ্র নয়, বরং মানসিক প্রশান্তির একটি স্থান হয়ে উঠেছে গাজার নারীদের জন্য।
নূর সব নারীদের উদ্দেশে বলেন, "যাই হোক না কেন, নিজের যত্ন নিন। জীবন ছোট।"