
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সরকারি বাহিনী ও আওয়ামী বাহিনীর গুলিতে নিহত মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ও আলেমদের (কওমি-আলিয়া) আনুষ্ঠানিক তালিকা প্রকাশ করেছে সিএসএস ফাউন্ডেশন। দীর্ঘ অনুসন্ধান ও যাচাই-বাছাই শেষে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।
সোমবার সংগঠনটির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, তালিকায় ৪২ জন শহিদের নাম, স্থায়ী ঠিকানা এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রত্যেক শহিদের পরিবারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে এবং সংশ্লিষ্ট নথিপত্র যথাযথভাবে যাচাই করে এই তথ্য সংকলন করা হয়েছে।
তালিকার গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করতে ১৪টি আবশ্যিক তথ্য ও ৫টি যাচাইকরণ নথির ভিত্তিতে যাচাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। যাচাইকরণ দীর্ঘ সময় নেওয়ায় কিছু শহিদের নাম এখনও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়নি। তবে গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে এবং শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এই গুরুত্বপূর্ণ অনুসন্ধান ও তালিকাকরণ কাজে নেতৃত্ব দিয়েছেন আলেম সাংবাদিক মিরাজ রহমান ও সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর। তারা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও নিষ্ঠার সঙ্গে তথ্য সংকলনে কাজ করেছেন। এছাড়া, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি কুষ্টিয়ার তরুণ গবেষক যুবাইর ইসহাক ও তার সহকর্মীরা তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ায় যুক্ত ছিলেন।
সিএসএস ফাউন্ডেশন জানায়, ভবিষ্যতেও তারা জাতীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট গবেষণা ও নীতিনির্ধারণমূলক কার্যক্রম পরিচালনার পরিকল্পনা করছে। ‘সাধারণ আলেম সমাজ’-এর সহযোগিতায় এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে।
গবেষণার অন্যতম সমন্বয়ক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর বলেন, ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে আলেম-উলামাদের ওপর চালানো হত্যাযজ্ঞের কোনো লিখিত ও প্রামাণ্য নথি সংরক্ষিত না থাকায় ইতিহাস বিকৃতির সুযোগ তৈরি হয়। সেই তথ্যঘাটতি পূরণ এবং ন্যায়বিচারের দাবিকে সুদৃঢ় করতে ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পরপরই শহিদ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের তালিকা সংকলনের কাজ শুরু হয়। তিনি আরও বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, এই তালিকা ভবিষ্যতে ইতিহাস সংরক্ষণ, গণহত্যার স্বীকৃতি নিশ্চিতকরণ এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”
সিএসএস ফাউন্ডেশন তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এই তালিকা প্রকাশ করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও তথ্য প্রকাশের পরিকল্পনা করছে।
সোমবার সংগঠনটির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, তালিকায় ৪২ জন শহিদের নাম, স্থায়ী ঠিকানা এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রত্যেক শহিদের পরিবারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে এবং সংশ্লিষ্ট নথিপত্র যথাযথভাবে যাচাই করে এই তথ্য সংকলন করা হয়েছে।
তালিকার গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করতে ১৪টি আবশ্যিক তথ্য ও ৫টি যাচাইকরণ নথির ভিত্তিতে যাচাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। যাচাইকরণ দীর্ঘ সময় নেওয়ায় কিছু শহিদের নাম এখনও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়নি। তবে গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে এবং শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এই গুরুত্বপূর্ণ অনুসন্ধান ও তালিকাকরণ কাজে নেতৃত্ব দিয়েছেন আলেম সাংবাদিক মিরাজ রহমান ও সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর। তারা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও নিষ্ঠার সঙ্গে তথ্য সংকলনে কাজ করেছেন। এছাড়া, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি কুষ্টিয়ার তরুণ গবেষক যুবাইর ইসহাক ও তার সহকর্মীরা তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ায় যুক্ত ছিলেন।
সিএসএস ফাউন্ডেশন জানায়, ভবিষ্যতেও তারা জাতীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট গবেষণা ও নীতিনির্ধারণমূলক কার্যক্রম পরিচালনার পরিকল্পনা করছে। ‘সাধারণ আলেম সমাজ’-এর সহযোগিতায় এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে।
গবেষণার অন্যতম সমন্বয়ক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর বলেন, ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে আলেম-উলামাদের ওপর চালানো হত্যাযজ্ঞের কোনো লিখিত ও প্রামাণ্য নথি সংরক্ষিত না থাকায় ইতিহাস বিকৃতির সুযোগ তৈরি হয়। সেই তথ্যঘাটতি পূরণ এবং ন্যায়বিচারের দাবিকে সুদৃঢ় করতে ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পরপরই শহিদ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের তালিকা সংকলনের কাজ শুরু হয়। তিনি আরও বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, এই তালিকা ভবিষ্যতে ইতিহাস সংরক্ষণ, গণহত্যার স্বীকৃতি নিশ্চিতকরণ এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”
সিএসএস ফাউন্ডেশন তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এই তালিকা প্রকাশ করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও তথ্য প্রকাশের পরিকল্পনা করছে।