মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশটির অনেক ধনী নাগরিক অস্থিরতা বাড়ার আশঙ্কায় দেশ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনেকেই অন্য দেশে "সেকেন্ড হোম" বা বিকল্প আবাসস্থল স্থায়ী করার পরিকল্পনা করছেন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন পরামর্শক কোম্পানি হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রাইভেট ক্লায়েন্ট বিভাগের প্রধান ডমিনিক ভোলেক জানিয়েছেন, আমেরিকান ধনীদের মধ্যে বিদেশে অভিবাসনের আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গত বছরের তুলনায় বিদেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করা আমেরিকানদের সংখ্যা অন্তত ৩০ শতাংশ বেড়েছে।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন আইনজীবী ও পরামর্শকরা জানান, দ্বিতীয় পাসপোর্ট ও দীর্ঘমেয়াদী আবাসন সুবিধার জন্য রেকর্ড পরিমাণ চাহিদা দেখা যাচ্ছে। কর নীতি এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কায় অনেকেই নিরাপদ ও স্থিতিশীল বিকল্প খুঁজছেন।
ডেভিড লেসপারেন্স জানান, মার্কিন ধনীদের কেউ কেউ সহিংসতার সম্ভাবনা, আবার অনেকে ডেমোক্র্যাট নেত্রী কমলা হ্যারিসের কর নীতির পরিবর্তন নিয়ে উদ্বিগ্ন।
এ কারণে তারা ইউরোপের মাল্টা, পর্তুগাল ও স্পেনের মতো দেশে সেকেন্ড হোম হিসেবে বিনিয়োগের মাধ্যমে স্থায়ী হতে চাইছেন।
সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনেকেই অন্য দেশে "সেকেন্ড হোম" বা বিকল্প আবাসস্থল স্থায়ী করার পরিকল্পনা করছেন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন পরামর্শক কোম্পানি হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রাইভেট ক্লায়েন্ট বিভাগের প্রধান ডমিনিক ভোলেক জানিয়েছেন, আমেরিকান ধনীদের মধ্যে বিদেশে অভিবাসনের আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গত বছরের তুলনায় বিদেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করা আমেরিকানদের সংখ্যা অন্তত ৩০ শতাংশ বেড়েছে।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন আইনজীবী ও পরামর্শকরা জানান, দ্বিতীয় পাসপোর্ট ও দীর্ঘমেয়াদী আবাসন সুবিধার জন্য রেকর্ড পরিমাণ চাহিদা দেখা যাচ্ছে। কর নীতি এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কায় অনেকেই নিরাপদ ও স্থিতিশীল বিকল্প খুঁজছেন।
ডেভিড লেসপারেন্স জানান, মার্কিন ধনীদের কেউ কেউ সহিংসতার সম্ভাবনা, আবার অনেকে ডেমোক্র্যাট নেত্রী কমলা হ্যারিসের কর নীতির পরিবর্তন নিয়ে উদ্বিগ্ন।
এ কারণে তারা ইউরোপের মাল্টা, পর্তুগাল ও স্পেনের মতো দেশে সেকেন্ড হোম হিসেবে বিনিয়োগের মাধ্যমে স্থায়ী হতে চাইছেন।