
ভারতের গণমাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে প্রকাশিত কিছু সংবাদকে মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও পরিকল্পিত বলে আখ্যা দিয়েছে আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাতে এক বিবৃতিতে আইএসপিআর জানিয়েছে, ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমস ও ইন্ডিয়া টুডে সাম্প্রতিক সময়ে সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থানের সম্ভাবনা এবং চেইন অব কমান্ড ভাঙার মতো মনগড়া প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, "এই প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এটি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করা এবং সশস্ত্র বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার একটি পরিকল্পিত অপপ্রয়াস।"
আইএসপিআর আরও জানায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুসংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ এবং সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেনাবাহিনী ও জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর উদ্দেশ্যে কিছু অনলাইন পোর্টাল ও বিতর্কিত টিভি চ্যানেলও এই মিথ্যাচারে যুক্ত হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, "দ্য ইকোনমিক টাইমস একাধিকবার এ ধরনের ভুয়া খবর প্রকাশ করেছে। বারবার অসত্য তথ্য প্রচার তাদের উদ্দেশ্য ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।"
আইএসপিআর ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোকে সেনাবাহিনী নিয়ে ভুল তথ্য প্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানায়। পাশাপাশি ভবিষ্যতে সেনাবাহিনী সম্পর্কিত কোনো প্রতিবেদন প্রকাশের আগে আইএসপিআরের সঙ্গে যোগাযোগ করে সঠিক তথ্য যাচাই করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দৃঢ়ভাবে বলেছে, তারা দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় সদা প্রস্তুত, এবং কোনো ধরনের বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা তাদের আদর্শ ও দায়িত্ববোধ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না।
বিবৃতিতে বলা হয়, "এই প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এটি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করা এবং সশস্ত্র বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার একটি পরিকল্পিত অপপ্রয়াস।"
আইএসপিআর আরও জানায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুসংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ এবং সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেনাবাহিনী ও জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর উদ্দেশ্যে কিছু অনলাইন পোর্টাল ও বিতর্কিত টিভি চ্যানেলও এই মিথ্যাচারে যুক্ত হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, "দ্য ইকোনমিক টাইমস একাধিকবার এ ধরনের ভুয়া খবর প্রকাশ করেছে। বারবার অসত্য তথ্য প্রচার তাদের উদ্দেশ্য ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।"
আইএসপিআর ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোকে সেনাবাহিনী নিয়ে ভুল তথ্য প্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানায়। পাশাপাশি ভবিষ্যতে সেনাবাহিনী সম্পর্কিত কোনো প্রতিবেদন প্রকাশের আগে আইএসপিআরের সঙ্গে যোগাযোগ করে সঠিক তথ্য যাচাই করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দৃঢ়ভাবে বলেছে, তারা দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় সদা প্রস্তুত, এবং কোনো ধরনের বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা তাদের আদর্শ ও দায়িত্ববোধ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না।