
গাজীপুরের সদর উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক পোশাক শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সহকর্মীরা।
বুধবার (১৩ মার্চ) সকাল ৮টা থেকে গোল্ডেন রিফিট গার্মেন্টসের শ্রমিকরা বিক্ষোভ শুরু করেন, যা সকাল ৯টার দিকে বাঘের বাজার এলাকায় মহাসড়ক অবরোধে রূপ নেয়। এতে মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
নিহত শ্রমিকের নাম জান্নাতুল ফেরদৌস তামান্না (৩২)। আজ ভোর ৬টার দিকে কারখানায় আসার পথে অটোরিকশা ও ট্রাকের সংঘর্ষে তিনি চাপা পড়ে মারা যান।
শ্রমিকদের অভিযোগ, জান্নাতুলের সন্তান অসুস্থ থাকায় মঙ্গলবার রাতে তিনি কারখানার এপিএম মতিউর রহমানের কাছে ছুটি চান। কিন্তু ছুটি না দিয়ে তার আইডি কার্ড রেখে বাসায় যেতে বলা হয়। বাধ্য হয়ে আজ সকালে কাজে ফেরার সময় সড়কে প্রাণ হারান তিনি।
শিল্প পুলিশের সদস্যরা বিক্ষোভ থামানোর চেষ্টা করছেন। সালনা হাইওয়ে থানার ওসি সালে আহমেদ জানান, জান্নাতুলের মরদেহ শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে। পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিক্ষোভরত শ্রমিকরা কারখানা কর্তৃপক্ষের অবহেলা ও অমানবিক আচরণের নিন্দা জানান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শিল্প পুলিশ কারখানা পরিচালকদের সঙ্গে আলোচনা করছে। তবে কারখানার পরিচালক খন্দকার রবিউল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
বিক্ষোভরত শ্রমিকরা সহকর্মীর মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত, দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি, এবং শ্রমিকদের ছুটি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।
বুধবার (১৩ মার্চ) সকাল ৮টা থেকে গোল্ডেন রিফিট গার্মেন্টসের শ্রমিকরা বিক্ষোভ শুরু করেন, যা সকাল ৯টার দিকে বাঘের বাজার এলাকায় মহাসড়ক অবরোধে রূপ নেয়। এতে মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
নিহত শ্রমিকের নাম জান্নাতুল ফেরদৌস তামান্না (৩২)। আজ ভোর ৬টার দিকে কারখানায় আসার পথে অটোরিকশা ও ট্রাকের সংঘর্ষে তিনি চাপা পড়ে মারা যান।
শ্রমিকদের অভিযোগ, জান্নাতুলের সন্তান অসুস্থ থাকায় মঙ্গলবার রাতে তিনি কারখানার এপিএম মতিউর রহমানের কাছে ছুটি চান। কিন্তু ছুটি না দিয়ে তার আইডি কার্ড রেখে বাসায় যেতে বলা হয়। বাধ্য হয়ে আজ সকালে কাজে ফেরার সময় সড়কে প্রাণ হারান তিনি।
শিল্প পুলিশের সদস্যরা বিক্ষোভ থামানোর চেষ্টা করছেন। সালনা হাইওয়ে থানার ওসি সালে আহমেদ জানান, জান্নাতুলের মরদেহ শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে। পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিক্ষোভরত শ্রমিকরা কারখানা কর্তৃপক্ষের অবহেলা ও অমানবিক আচরণের নিন্দা জানান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শিল্প পুলিশ কারখানা পরিচালকদের সঙ্গে আলোচনা করছে। তবে কারখানার পরিচালক খন্দকার রবিউল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
বিক্ষোভরত শ্রমিকরা সহকর্মীর মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত, দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি, এবং শ্রমিকদের ছুটি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।