
লিবিয়ান ইনভেস্টমেন্ট অথরিটির চেয়ারম্যান ও সিইও ড. আলী মাহমুদ হাসানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন লিবিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মুহাম্মদ খায়রুল বাশার। স্থানীয় সময় ১১ মার্চ, মঙ্গলবার, চেয়ারম্যানের দপ্তরে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, বস্ত্র শিল্প, ওষুধ, তথ্য প্রযুক্তি, নবায়নযোগ্য শক্তি ও অবকাঠামো উন্নয়নে অর্জিত সাফল্যের কথা তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত জানান, আগামী ৭-১০ এপ্রিল ঢাকায় তিন দিনব্যাপী ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারী, নীতিনির্ধারক ও শিল্প উদ্যোক্তারা অংশ নেবেন। সামিটে ডিজিটাল ইকোনমি, আইসিটি, বস্ত্র শিল্প, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পর্যটন, স্বাস্থ্য ও ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সুনির্দিষ্ট শিল্পাঞ্চল ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত লিবিয়ান ইনভেস্টমেন্ট অথরিটিকে সামিটে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণপত্র হস্তান্তর করেন। আমন্ত্রণের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে ড. আলী মাহমুদ হাসান লিবিয়ার পক্ষ থেকে সামিটে অংশগ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি দক্ষ জনবল, অবকাঠামো উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক খাতে বিনিয়োগের নতুন সুযোগ প্রসারিত করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বৈঠকের শেষে উভয়পক্ষ বাংলাদেশ ও লিবিয়ার মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় ও বিস্তৃত করতে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। এই উদ্যোগ দুদেশের মধ্যে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, বস্ত্র শিল্প, ওষুধ, তথ্য প্রযুক্তি, নবায়নযোগ্য শক্তি ও অবকাঠামো উন্নয়নে অর্জিত সাফল্যের কথা তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত জানান, আগামী ৭-১০ এপ্রিল ঢাকায় তিন দিনব্যাপী ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারী, নীতিনির্ধারক ও শিল্প উদ্যোক্তারা অংশ নেবেন। সামিটে ডিজিটাল ইকোনমি, আইসিটি, বস্ত্র শিল্প, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পর্যটন, স্বাস্থ্য ও ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সুনির্দিষ্ট শিল্পাঞ্চল ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত লিবিয়ান ইনভেস্টমেন্ট অথরিটিকে সামিটে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণপত্র হস্তান্তর করেন। আমন্ত্রণের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে ড. আলী মাহমুদ হাসান লিবিয়ার পক্ষ থেকে সামিটে অংশগ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি দক্ষ জনবল, অবকাঠামো উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক খাতে বিনিয়োগের নতুন সুযোগ প্রসারিত করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বৈঠকের শেষে উভয়পক্ষ বাংলাদেশ ও লিবিয়ার মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় ও বিস্তৃত করতে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। এই উদ্যোগ দুদেশের মধ্যে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।