
আমেরিকার মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ওয়ারেন শহরের পুরোনো একটি গির্জা নতুন রূপে মসজিদে পরিণত হয়েছে। মসজিদটির নাম দারুল কোরআন। এখানে এখন একসঙ্গে ৩,০০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় স্থানীয় মুসলিমদের মধ্যে আনন্দের জোয়ার।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, আগে এই জায়গায় ছিল গ্রেট মিলার গির্জা। সেখানে খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীরা প্রার্থনা করতেন, বাইবেল শিক্ষা নিতেন, আয়োজন করতেন প্রভু ভোজ। কিন্তু মুসলিম কমিউনিটির দ্রুত বৃদ্ধির কারণে পাশের পরিত্যক্ত গির্জাটি কিনে মসজিদে রূপান্তর করা হয়।
মসজিদের ইমাম সাইয়েদ আহমেদ জানান, ৫ বছর আগে ওয়ারেন শহরের নাইন মাইলে দারুল কোরআন মসজিদের যাত্রা শুরু হয়। মুসল্লির সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় জায়গার সংকট দেখা দেয়। পরে কমিটির সিদ্ধান্তে গির্জাটি কেনা হয় এবং সেটিকে মসজিদে রূপান্তর করা হয়।
দারুল কোরআন মসজিদ কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহফুজ চৌধুরী বলেন, "মসজিদের আয়তন ৫২,০০০ স্কয়ার ফুট। এর মধ্যে নামাজের জায়গা ১৩,০০০ স্কয়ার ফুটের বেশি। গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে। আছে নারীদের জন্য আলাদা নামাজের ব্যবস্থা। শিশু-কিশোরদের জন্য আরবি শেখার ক্লাসও চালু করা হয়েছে।"
গত শুক্রবার জুমার নামাজের মাধ্যমে নতুনভাবে যাত্রা শুরু হয় মসজিদটির। স্থানীয় মুসল্লিরা বলেন, এত বড় পরিসরের মসজিদ পেয়ে তারা দারুণ খুশি। মসজিদের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের জন্য দানের হাত বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট সাইদুল খান ও খালেদ আহমেদ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, আগে এই জায়গায় ছিল গ্রেট মিলার গির্জা। সেখানে খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীরা প্রার্থনা করতেন, বাইবেল শিক্ষা নিতেন, আয়োজন করতেন প্রভু ভোজ। কিন্তু মুসলিম কমিউনিটির দ্রুত বৃদ্ধির কারণে পাশের পরিত্যক্ত গির্জাটি কিনে মসজিদে রূপান্তর করা হয়।
মসজিদের ইমাম সাইয়েদ আহমেদ জানান, ৫ বছর আগে ওয়ারেন শহরের নাইন মাইলে দারুল কোরআন মসজিদের যাত্রা শুরু হয়। মুসল্লির সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় জায়গার সংকট দেখা দেয়। পরে কমিটির সিদ্ধান্তে গির্জাটি কেনা হয় এবং সেটিকে মসজিদে রূপান্তর করা হয়।
দারুল কোরআন মসজিদ কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহফুজ চৌধুরী বলেন, "মসজিদের আয়তন ৫২,০০০ স্কয়ার ফুট। এর মধ্যে নামাজের জায়গা ১৩,০০০ স্কয়ার ফুটের বেশি। গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে। আছে নারীদের জন্য আলাদা নামাজের ব্যবস্থা। শিশু-কিশোরদের জন্য আরবি শেখার ক্লাসও চালু করা হয়েছে।"
গত শুক্রবার জুমার নামাজের মাধ্যমে নতুনভাবে যাত্রা শুরু হয় মসজিদটির। স্থানীয় মুসল্লিরা বলেন, এত বড় পরিসরের মসজিদ পেয়ে তারা দারুণ খুশি। মসজিদের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের জন্য দানের হাত বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট সাইদুল খান ও খালেদ আহমেদ।