
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটি চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) মৃত্যুবরণ করেছে। ১৩ মার্চ, বৃহস্পতিবার, আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আইএসপিআরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরার নির্যাতিত শিশুটি ১৩ মার্চ দুপুর ১টায় সিএমএইচে মারা যায়। তার চিকিৎসায় সিএমএইচের সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ করা হয়েছিল, তবে তাতে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে, দুইবার তাকে স্থিতিশীল করা সম্ভব হলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।
শিশুটির মৃত্যুর পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে যেকোনো প্রয়োজনে পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে। সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, ৬ মার্চ মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে শিশুটি বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়। প্রথমে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়, তবে অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়। পরবর্তীতে ৭ মার্চ তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয় এবং ৮ মার্চ সন্ধ্যায় ঢাকার সিএমএইচে ভর্তি করা হয়।
শিশুটির চিকিৎসায় সিএমএইচের প্রধান সার্জনকে প্রধান করে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়, যাতে বিভিন্ন শাখার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা ছিলেন। তবে, শিশুটির জীবন রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে, শিশুটির ধর্ষণের অভিযোগে চার আসামির মধ্যে তিনজনের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে এবং সিআইডির ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। মাগুরার এ ঘটনা দেশজুড়ে ব্যাপক নিন্দা ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে, এবং ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে চলছে প্রতিবাদ।
আইএসপিআরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরার নির্যাতিত শিশুটি ১৩ মার্চ দুপুর ১টায় সিএমএইচে মারা যায়। তার চিকিৎসায় সিএমএইচের সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ করা হয়েছিল, তবে তাতে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে, দুইবার তাকে স্থিতিশীল করা সম্ভব হলেও তৃতীয়বার আর হৃৎস্পন্দন ফিরে আসেনি।
শিশুটির মৃত্যুর পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে যেকোনো প্রয়োজনে পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে। সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছে।
উল্লেখ্য, ৬ মার্চ মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে শিশুটি বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়। প্রথমে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়, তবে অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়। পরবর্তীতে ৭ মার্চ তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয় এবং ৮ মার্চ সন্ধ্যায় ঢাকার সিএমএইচে ভর্তি করা হয়।
শিশুটির চিকিৎসায় সিএমএইচের প্রধান সার্জনকে প্রধান করে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়, যাতে বিভিন্ন শাখার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা ছিলেন। তবে, শিশুটির জীবন রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে, শিশুটির ধর্ষণের অভিযোগে চার আসামির মধ্যে তিনজনের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে এবং সিআইডির ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। মাগুরার এ ঘটনা দেশজুড়ে ব্যাপক নিন্দা ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে, এবং ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে চলছে প্রতিবাদ।