
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ অবসানের লক্ষ্যে একটি চুক্তি এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে নিজেদের দাবিদাওয়ার তালিকা পেশ করেছে রাশিয়া।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মস্কো বর্তমানে যুদ্ধের অবসান ও সম্পর্ক পুনর্স্থাপন বিষয়ক আলোচনা চালাচ্ছে এবং শান্তির জন্য যে প্রস্তাব তারা দিয়েছে, তা সম্পর্কে কিয়েভ এবং ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তবে এখনও পরিষ্কার নয়, রাশিয়া তাদের শর্তগুলো মেনে নেয় কিনা এবং ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় বসবে কিনা।
রাশিয়ার দাবিদাওয়ার তালিকা অনুযায়ী, তারা পূর্বের মতোই কিছু শর্ত পেশ করেছে, যার মধ্যে ইউক্রেনের ন্যাটো সদস্যপদ না দেয়া, ইউক্রেনে বিদেশি সেনা মোতায়েন না করার সমঝোতা এবং ক্রিমিয়া ও চারটি প্রদেশ রাশিয়ার অন্তর্ভুক্তির দাবি রয়েছে। এছাড়া, রাশিয়া ন্যাটোর পূর্বমুখী সম্প্রসারণের বিরোধিতা করে এবং এটি নাকি ইউক্রেন যুদ্ধের মূল কারণ, যা যুক্তরাষ্ট্র এবং ন্যাটোকে সমাধান করতে হবে, এমন দাবিও তারা তুলে ধরেছে।
এদিকে, ইউক্রেন এবং যুক্তরাষ্ট্র ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলেও, এখনও রাশিয়া এর বিষয়ে কিছু জানায়নি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়া যুদ্ধ না শান্তি চায়, এবার সেটি পরিষ্কার হবে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যে, রাশিয়া যদি যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে না নেয়, তবে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
রাশিয়ার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন যে, রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন না দিলে, দেশটির ওপর ব্যাপক আর্থিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, এই প্রস্তাবের বিস্তারিত জানাতে মার্কিন মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ রাশিয়া যাচ্ছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মস্কো বর্তমানে যুদ্ধের অবসান ও সম্পর্ক পুনর্স্থাপন বিষয়ক আলোচনা চালাচ্ছে এবং শান্তির জন্য যে প্রস্তাব তারা দিয়েছে, তা সম্পর্কে কিয়েভ এবং ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তবে এখনও পরিষ্কার নয়, রাশিয়া তাদের শর্তগুলো মেনে নেয় কিনা এবং ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় বসবে কিনা।
রাশিয়ার দাবিদাওয়ার তালিকা অনুযায়ী, তারা পূর্বের মতোই কিছু শর্ত পেশ করেছে, যার মধ্যে ইউক্রেনের ন্যাটো সদস্যপদ না দেয়া, ইউক্রেনে বিদেশি সেনা মোতায়েন না করার সমঝোতা এবং ক্রিমিয়া ও চারটি প্রদেশ রাশিয়ার অন্তর্ভুক্তির দাবি রয়েছে। এছাড়া, রাশিয়া ন্যাটোর পূর্বমুখী সম্প্রসারণের বিরোধিতা করে এবং এটি নাকি ইউক্রেন যুদ্ধের মূল কারণ, যা যুক্তরাষ্ট্র এবং ন্যাটোকে সমাধান করতে হবে, এমন দাবিও তারা তুলে ধরেছে।
এদিকে, ইউক্রেন এবং যুক্তরাষ্ট্র ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলেও, এখনও রাশিয়া এর বিষয়ে কিছু জানায়নি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়া যুদ্ধ না শান্তি চায়, এবার সেটি পরিষ্কার হবে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যে, রাশিয়া যদি যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে না নেয়, তবে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
রাশিয়ার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন যে, রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন না দিলে, দেশটির ওপর ব্যাপক আর্থিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, এই প্রস্তাবের বিস্তারিত জানাতে মার্কিন মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ রাশিয়া যাচ্ছেন।