
১৯০ কোটি টাকা পাচার ও ৩৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সালমান এফ রহমানসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা—এটা স্পষ্ট যে দুদক অর্থ পাচার এবং ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে সক্রিয়।
ইনডেক্স পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি লিমিটেডের নামে লোন পাশ করিয়ে, ড্রইং ও ডিজাইনের পরিবর্তে কাগজ এনে টাকা বিদেশে পাচার করার অভিযোগ বেশ গুরুতর।
পাশাপাশি, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ১৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৫৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আরও গভীর তদন্তের ইঙ্গিত দেয়।
মেহের আফরোজ চুমকি, তার স্বামী মাসুদুর রহমান, এবং সাবেক এমপি সুপ্রিয় ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধেও মামলা হওয়া প্রমাণ করে যে দুদক রাজনৈতিক পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করছে। এসব মামলা কীভাবে প্রমাণিত হয়, সেটাই মূল বিষয়।
ইনডেক্স পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি লিমিটেডের নামে লোন পাশ করিয়ে, ড্রইং ও ডিজাইনের পরিবর্তে কাগজ এনে টাকা বিদেশে পাচার করার অভিযোগ বেশ গুরুতর।
পাশাপাশি, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ১৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৫৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আরও গভীর তদন্তের ইঙ্গিত দেয়।
মেহের আফরোজ চুমকি, তার স্বামী মাসুদুর রহমান, এবং সাবেক এমপি সুপ্রিয় ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধেও মামলা হওয়া প্রমাণ করে যে দুদক রাজনৈতিক পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করছে। এসব মামলা কীভাবে প্রমাণিত হয়, সেটাই মূল বিষয়।