
মাগুরায় পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়ে পরবর্তী সময়ে মারা যাওয়া সেই শিশুটির পরিবারের দায়িত্ব নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।রোববার সকালে ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এ কথা জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান।
তিনি লিখেছেন, মাগুরার শিশু ...র পরিবার নিতান্তই একটি অসহায় পরিবার। তার পিতা একজন মানসিক রোগী। এ পরিবারে অন্য কোনো পুরুষ সদস্য নেই। মানবিক কারণে এ পরিবারের দায়িত্ব মহান আল্লাহর ওপর ভরসা করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ইনশাআল্লাহ নিচ্ছে।
তিনি আরও লিখেছেন, ইতোমধ্যে মজলুম এই পরিবারের সদস্যবৃন্দকে তা অবহিত করা হয়েছে। সকলের কাছে দোয়ার আবেদন, আল্লাহ তা'য়ালা যেন সঠিকভাবে এ দায়িত্ব পালনে আমাদের তাওফিক দান করেন। আমিন।
এর আগে শনিবার শনিবার (১৫ মার্চ) সকালে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার সব্দালপুর ইউনিয়নে শিশুটির বাড়িতে যান ডা. শফিকুর রহমান। সেখানে তিনি সোনাতুন্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে শিশুটির রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়ায় অংশ নেন।
সেখানে তিনি বলেন, তিনি বলেন, আমরা শিশুটির হত্যার বিচার দ্রুত কার্যকর দেখতে চাই। আমাদের সমাজে আজ নোংরা অপসংস্কৃতি বিরাজমান। এই নোংরা অপসংস্কৃতির কারণে সমাজে নানা ধরনের অসঙ্গতি ঘটছে। এই নোংরা অপসংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে। জামায়াতে ইসলামী সবসময় নৈরাজ্য, অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে।
তিনি লিখেছেন, মাগুরার শিশু ...র পরিবার নিতান্তই একটি অসহায় পরিবার। তার পিতা একজন মানসিক রোগী। এ পরিবারে অন্য কোনো পুরুষ সদস্য নেই। মানবিক কারণে এ পরিবারের দায়িত্ব মহান আল্লাহর ওপর ভরসা করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ইনশাআল্লাহ নিচ্ছে।
তিনি আরও লিখেছেন, ইতোমধ্যে মজলুম এই পরিবারের সদস্যবৃন্দকে তা অবহিত করা হয়েছে। সকলের কাছে দোয়ার আবেদন, আল্লাহ তা'য়ালা যেন সঠিকভাবে এ দায়িত্ব পালনে আমাদের তাওফিক দান করেন। আমিন।
এর আগে শনিবার শনিবার (১৫ মার্চ) সকালে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার সব্দালপুর ইউনিয়নে শিশুটির বাড়িতে যান ডা. শফিকুর রহমান। সেখানে তিনি সোনাতুন্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে শিশুটির রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়ায় অংশ নেন।
সেখানে তিনি বলেন, তিনি বলেন, আমরা শিশুটির হত্যার বিচার দ্রুত কার্যকর দেখতে চাই। আমাদের সমাজে আজ নোংরা অপসংস্কৃতি বিরাজমান। এই নোংরা অপসংস্কৃতির কারণে সমাজে নানা ধরনের অসঙ্গতি ঘটছে। এই নোংরা অপসংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে। জামায়াতে ইসলামী সবসময় নৈরাজ্য, অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে।