
সম্প্রতি দেশজুড়ে নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ উঠেছে। বিশেষ করে মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের পর ধর্ষণের শাস্তি প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড করার দাবি জোরালো হয়েছে। এই বিষয়ে নিজেদের মতামত প্রকাশ করছেন বিনোদন জগতের অনেক তারকা।
জনপ্রিয় অভিনেত্রী জিনাত শানু স্বাগতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি সাহসী পোস্ট দিয়ে নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমার নিউজফিডে অনেক পুরুষকে দেখছি ধর্ষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে। অথচ তাদের মধ্যেই অনেকেই আমাকে কাজের বিনিময়ে আপত্তিকর শর্ত দিয়েছে। রাজি না হওয়ায় কাজের সুযোগও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রশ্ন হলো, তারাও কি ধর্ষক নয়?’
স্বাগতার এই পোস্টের নিচে একজন মন্তব্য করেন, ‘তারা তোমার অনুমতি চেয়েছে, জোর করেনি। তোমার যেমন না বলার স্বাধীনতা আছে, তাদেরও তেমন কাজে না নেওয়ার অধিকার আছে।’
এমন মন্তব্যের জবাবে স্বাগতা বলেন, ‘এটা হলো সিন্ডিকেট করে কাজ বন্ধ করা, যেন আমি বাধ্য হই ইয়েস বলতে। এটি টেকনিক্যালি ধর্ষণ, কারণ যদি কাজ করতেই হয়, তাহলে রাজি হতেই হবে।’
তবে তিনি নির্দিষ্ট কারও নাম উল্লেখ করেননি।
স্বাগতার এই বক্তব্য অনেকের মনে নাড়া দিয়েছে। বিনোদন অঙ্গনে দীর্ঘদিন ধরে কাজের বিনিময়ে অশালীন প্রস্তাবের অভিযোগ শোনা গেলেও, খুব কম মানুষই এ নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলেন। তার এই পোস্ট পেশাগত হয়রানি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
জনপ্রিয় অভিনেত্রী জিনাত শানু স্বাগতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি সাহসী পোস্ট দিয়ে নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমার নিউজফিডে অনেক পুরুষকে দেখছি ধর্ষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে। অথচ তাদের মধ্যেই অনেকেই আমাকে কাজের বিনিময়ে আপত্তিকর শর্ত দিয়েছে। রাজি না হওয়ায় কাজের সুযোগও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রশ্ন হলো, তারাও কি ধর্ষক নয়?’
স্বাগতার এই পোস্টের নিচে একজন মন্তব্য করেন, ‘তারা তোমার অনুমতি চেয়েছে, জোর করেনি। তোমার যেমন না বলার স্বাধীনতা আছে, তাদেরও তেমন কাজে না নেওয়ার অধিকার আছে।’
এমন মন্তব্যের জবাবে স্বাগতা বলেন, ‘এটা হলো সিন্ডিকেট করে কাজ বন্ধ করা, যেন আমি বাধ্য হই ইয়েস বলতে। এটি টেকনিক্যালি ধর্ষণ, কারণ যদি কাজ করতেই হয়, তাহলে রাজি হতেই হবে।’
তবে তিনি নির্দিষ্ট কারও নাম উল্লেখ করেননি।
স্বাগতার এই বক্তব্য অনেকের মনে নাড়া দিয়েছে। বিনোদন অঙ্গনে দীর্ঘদিন ধরে কাজের বিনিময়ে অশালীন প্রস্তাবের অভিযোগ শোনা গেলেও, খুব কম মানুষই এ নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলেন। তার এই পোস্ট পেশাগত হয়রানি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার জন্ম দিয়েছে।