যুব সমাজের আগ্রহ ও চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে মোবাইল কলরেট কমানো এবং ইন্টারনেটের মেয়াদবিহীন প্যাকেজ চালুর আহ্বান জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।রোববার ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অফিস কক্ষে মোবাইল অপারেটর রবি ও গ্রামীণফোন লিমিটেডে প্রতিনিধিদের সেঙ্গ পৃথক বৈঠকে উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান।
নাহিদ ইসলাম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ট্রানজিশন পিরিয়ডের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। সরকার এই সময়টা সফলভাবে পার করতে পারলে দেশ ঘুরে দাঁড়াবে এবং সম্ভাবনার নতুন নতুন দরজা খুলে যাবে। আর যদি সেটা সম্ভব না হয়, তাহলে দেশ পিছিয়ে যাবে।তিনি বলেন, যেহেতু আন্দোলন শুরু হয়েছিল কর্মসংস্থানকে কেন্দ্র করে, তাই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য।
বাংলাদেশে এখন কাজ করার উপযুক্ত সময় বিরাজ করছে উল্লেখ করে এই উপদেষ্টা বলেন, যেহেতু অন্তর্বর্তী সরকার জনসমর্থিত, তাই দেশ ও দেশের মানুষের উপকার হয় এমন যেকোনো কাজ করতে সরকার আগ্রহী। টেলিকমিনিকেশন খাতে উন্নতির জন্য সরকার কর্মতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।গ্রামীনফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান বলেন, আগে টেলিযোগাযোগ খাতের কোনো অফিসে গিয়ে কথা বলার মতো পরিবেশ ছিল না। কিন্তু বর্তমানে পরিবেশ পরিবর্তন হয়েছে। এখন কথা বলা যাচ্ছে এবং ফিডব্যাকও পাওয়া যাচ্ছে। এটা টেলিকমিউনিকেশন খাতের জন্য শুভ লক্ষণ।
রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিব শেঠী বলেন, গত ১৫ বছরে টেলিকমিউনিকেশন খাতে কমিশন-বেজড বিভিন্ন লেয়ার তৈরি হয়েছে। যার ফলে মোবাইল অপারেটররা মুনাফা-বঞ্চিত হচ্ছে।টেলিযোগাযোগ খাতের উন্নয়নে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আলোচনার মধ্যে দিয়ে বৈঠকগুলো শেষ হয়।পৃথক পৃথক বৈঠকে রবি আজিয়াটা পিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার মো. শাহেদুল আলম, গ্রামীণফোনের নতুন চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার (সিসিএও) তানভীর মোহাম্মদসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ট্রানজিশন পিরিয়ডের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। সরকার এই সময়টা সফলভাবে পার করতে পারলে দেশ ঘুরে দাঁড়াবে এবং সম্ভাবনার নতুন নতুন দরজা খুলে যাবে। আর যদি সেটা সম্ভব না হয়, তাহলে দেশ পিছিয়ে যাবে।তিনি বলেন, যেহেতু আন্দোলন শুরু হয়েছিল কর্মসংস্থানকে কেন্দ্র করে, তাই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য।
বাংলাদেশে এখন কাজ করার উপযুক্ত সময় বিরাজ করছে উল্লেখ করে এই উপদেষ্টা বলেন, যেহেতু অন্তর্বর্তী সরকার জনসমর্থিত, তাই দেশ ও দেশের মানুষের উপকার হয় এমন যেকোনো কাজ করতে সরকার আগ্রহী। টেলিকমিনিকেশন খাতে উন্নতির জন্য সরকার কর্মতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।গ্রামীনফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান বলেন, আগে টেলিযোগাযোগ খাতের কোনো অফিসে গিয়ে কথা বলার মতো পরিবেশ ছিল না। কিন্তু বর্তমানে পরিবেশ পরিবর্তন হয়েছে। এখন কথা বলা যাচ্ছে এবং ফিডব্যাকও পাওয়া যাচ্ছে। এটা টেলিকমিউনিকেশন খাতের জন্য শুভ লক্ষণ।
রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিব শেঠী বলেন, গত ১৫ বছরে টেলিকমিউনিকেশন খাতে কমিশন-বেজড বিভিন্ন লেয়ার তৈরি হয়েছে। যার ফলে মোবাইল অপারেটররা মুনাফা-বঞ্চিত হচ্ছে।টেলিযোগাযোগ খাতের উন্নয়নে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আলোচনার মধ্যে দিয়ে বৈঠকগুলো শেষ হয়।পৃথক পৃথক বৈঠকে রবি আজিয়াটা পিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার মো. শাহেদুল আলম, গ্রামীণফোনের নতুন চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার (সিসিএও) তানভীর মোহাম্মদসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।