
আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৫তম জন্মবার্ষিকী। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ তৎকালীন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন জাতির পিতা শেখ মুজিব। প্রতিবছর ১৭ মার্চ এই দিনটি ব্যাপকভাবে উদযাপিত হতো। আওয়ামী লীগ কর্মীরা কেন্দ্রীয়ভাবে ও স্থানীয়ভাবে নানা আয়োজন করতেন। তবে এবারের পরিস্থিতি একেবারে ভিন্ন। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর রাজনীতির মাঠে আওয়ামী লীগ একেবারে ব্রাত্য। ফলে এবারের জন্মবার্ষিকী সাদামাটাভাবে কাটছে।
বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে আগে যে উৎসব-আয়োজন হতো, এবার তার কোনো উল্লেখযোগ্য আয়োজন নেই। দলের পক্ষ থেকেও তেমন কোনো পরিকল্পনা শোনা যায়নি। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত নিয়ে পোস্ট এবং ভিডিও শেয়ার হতে দেখা গেছে।
শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন চার বোন এবং দুই ভাইয়ের মধ্যে তৃতীয়। ১৯২৭ সালে গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন তিনি। কিশোর বয়সেই রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন এবং গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে পড়ার সময় ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগ দিয়ে প্রথমবার কারাবন্দি হন। ১৯৭১ সালে তার নেতৃত্বে বাঙালি একত্রিত হয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে ১৭ মার্চকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল, যা ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা হতো। তবে, বর্তমানে অন্তবর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর জাতীয় দিবসের তালিকা থেকে ১৭ মার্চ বাতিল হয়ে গেছে এবং সরকারি ছুটি আর থাকছে না।
বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে আগে যে উৎসব-আয়োজন হতো, এবার তার কোনো উল্লেখযোগ্য আয়োজন নেই। দলের পক্ষ থেকেও তেমন কোনো পরিকল্পনা শোনা যায়নি। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত নিয়ে পোস্ট এবং ভিডিও শেয়ার হতে দেখা গেছে।
শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন চার বোন এবং দুই ভাইয়ের মধ্যে তৃতীয়। ১৯২৭ সালে গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন তিনি। কিশোর বয়সেই রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন এবং গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে পড়ার সময় ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগ দিয়ে প্রথমবার কারাবন্দি হন। ১৯৭১ সালে তার নেতৃত্বে বাঙালি একত্রিত হয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে ১৭ মার্চকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল, যা ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা হতো। তবে, বর্তমানে অন্তবর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর জাতীয় দিবসের তালিকা থেকে ১৭ মার্চ বাতিল হয়ে গেছে এবং সরকারি ছুটি আর থাকছে না।