
দক্ষিণ কোরিয়ার এক বিমানক্ষেত্রে পার্ক করে রাখা একটি সামরিক হেলিকপ্টারের সঙ্গে চলন্ত একটি ড্রোনের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আগুন ধরে হেলিপ্টারটি ধ্বংস হয়ে গেছে।
সোমবার স্থানীয় সময় দুপুর ১টার দিকে রাজধানী সিউলের উত্তরে ছংগি প্রদেশের ইয়াংজু অঞ্চলের একটি সামরিক বিমানঘাঁটিতে ঘটনাটি ঘটে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ঘটনার প্রায় ২০ মিনিটের মধ্যে আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ড্রোনটি ইসরায়েলের তৈরি একটি হেরন। এটি একটি বড় ধরনের মানুষ্যবিহীন গোয়েন্দা আকাশযান। সংঘর্ষের ঘটনায় ২০ লাখ ডলার মূল্যের এই ড্রোনটিও ধ্বংস হয়েছে।
ধ্বংস হয়ে যাওয়া হেলিকপ্টারটি একটি কেইউএইচ-১ সুরিয়ন। এটির মূল্য এক কোটি ৪০ লাখ ডলার। দুর্ঘটনার সময় হেলিকপ্টারটিতে জ্বালানি ভরা ছিল।
এ ঘটনায় উত্তর কোরিয়ার জড়িত থাকার সম্ভাবনা বাতিল করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী।
বার্তা সংস্থা ইয়নহাপ জানায়, এ দুর্ঘটনার সময় উত্তর কোরিয়ার দিক থেকে জিপিএস স্টিস্টেম জ্যাম করার কোনো প্রচেষ্টা হয়নি।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর গ্রাউন্ড অপারেশন্স কমান্ড জানিয়েছে, সামরিক ড্রোনটি অবতরণ করার সময় ঘটনাটি ঘটে। এই ঘটনার কারণ এবং কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা বের করতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
মাত্র ১১ দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথ সামরিক মহড়া চলাকালে দক্ষিণ কোরীয় বিমান বাহিনীর দুটি কেএফ-১৬ যুদ্ধবিমান ভুল করে বেসামরিক এলাকায় আটটি বোমা ফেলে আর তাতে ২৯ জন আহত হয়।
সোমবার স্থানীয় সময় দুপুর ১টার দিকে রাজধানী সিউলের উত্তরে ছংগি প্রদেশের ইয়াংজু অঞ্চলের একটি সামরিক বিমানঘাঁটিতে ঘটনাটি ঘটে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ঘটনার প্রায় ২০ মিনিটের মধ্যে আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ড্রোনটি ইসরায়েলের তৈরি একটি হেরন। এটি একটি বড় ধরনের মানুষ্যবিহীন গোয়েন্দা আকাশযান। সংঘর্ষের ঘটনায় ২০ লাখ ডলার মূল্যের এই ড্রোনটিও ধ্বংস হয়েছে।
ধ্বংস হয়ে যাওয়া হেলিকপ্টারটি একটি কেইউএইচ-১ সুরিয়ন। এটির মূল্য এক কোটি ৪০ লাখ ডলার। দুর্ঘটনার সময় হেলিকপ্টারটিতে জ্বালানি ভরা ছিল।
এ ঘটনায় উত্তর কোরিয়ার জড়িত থাকার সম্ভাবনা বাতিল করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী।
বার্তা সংস্থা ইয়নহাপ জানায়, এ দুর্ঘটনার সময় উত্তর কোরিয়ার দিক থেকে জিপিএস স্টিস্টেম জ্যাম করার কোনো প্রচেষ্টা হয়নি।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর গ্রাউন্ড অপারেশন্স কমান্ড জানিয়েছে, সামরিক ড্রোনটি অবতরণ করার সময় ঘটনাটি ঘটে। এই ঘটনার কারণ এবং কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা বের করতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
মাত্র ১১ দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথ সামরিক মহড়া চলাকালে দক্ষিণ কোরীয় বিমান বাহিনীর দুটি কেএফ-১৬ যুদ্ধবিমান ভুল করে বেসামরিক এলাকায় আটটি বোমা ফেলে আর তাতে ২৯ জন আহত হয়।