রোববার (৩ নভেম্বর) রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে প্রয়াত বিএনপি নেতা সাদেক হোসেন খোকার স্মরণসভায় বক্তৃতা করেন তিনি।মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা কে আবিষ্কার করল? আমরা ফ্যাসিস্টমুক্ত হয়ে গেছি, কিন্তু এটা দ্বিতীয় স্বাধীনতা হলো কী করে, বুঝে আসে না। আমরা দেশ স্বাধীন করেছি, অনেকবার পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছি, কিন্তু দেশ ছেড়ে যাইনি। যদি কথা বলার থাকে আমরা বলব, তোমরা কারা?’তিনি বলেন, ‘আজ যারা সংবিধান পরিবর্তন করতে লম্বা লম্বা কথা বলছেন, দেশ স্বাধীন করার সময় তারা কোথায় ছিলেন? সুযোগ থাকতেও মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেননি তারা।’
ফ্যাসিস্টমুক্ত হলেও দেশে এখন অনেকে নতুন ফ্যাসিবাদের মতো কথা বলছে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘দেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে উঠেছে। আমার কাছে ভালো লাগছে না। আমরা বুঝতে পারছি না, হাসিনা চলে গেলেও তার দোসররা তো সব রয়ে গেল। সব জায়গায় পাকাপোক্ত হয়ে বসে গেছে।’তিনি বলেন, সচিবালয় থেকে শুরু বিভিন্ন সংস্থায় এখনও আওয়ামী দোসররা বহাল আছে। ড. ইউনূসের খুব খুব কাছাকাছি এখনও একজন ব্যক্তি আছেন, যাকে সরানো না হলে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবেন।
সাদেক হোসেন খোকার স্মৃতিচারণা করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘মেয়র সাদের হোসেন খোকার সঙ্গে আমার কোনো বিরোধ ছিল না। খোকা যখন আমেরিকায় যায়, তখন স্বৈরশাসকের দেশ থেকে একটা স্বাধীন দেশে গিয়েছিল। কিন্তু দুঃখ হলো, সে নিজ দেশে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে পারেনি।’
ফ্যাসিস্টমুক্ত হলেও দেশে এখন অনেকে নতুন ফ্যাসিবাদের মতো কথা বলছে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘দেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে উঠেছে। আমার কাছে ভালো লাগছে না। আমরা বুঝতে পারছি না, হাসিনা চলে গেলেও তার দোসররা তো সব রয়ে গেল। সব জায়গায় পাকাপোক্ত হয়ে বসে গেছে।’তিনি বলেন, সচিবালয় থেকে শুরু বিভিন্ন সংস্থায় এখনও আওয়ামী দোসররা বহাল আছে। ড. ইউনূসের খুব খুব কাছাকাছি এখনও একজন ব্যক্তি আছেন, যাকে সরানো না হলে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবেন।
সাদেক হোসেন খোকার স্মৃতিচারণা করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘মেয়র সাদের হোসেন খোকার সঙ্গে আমার কোনো বিরোধ ছিল না। খোকা যখন আমেরিকায় যায়, তখন স্বৈরশাসকের দেশ থেকে একটা স্বাধীন দেশে গিয়েছিল। কিন্তু দুঃখ হলো, সে নিজ দেশে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে পারেনি।’